আচ্ছা আপনাদের একবার এক আজব মাছের কথা জানিয়েছিলাম, আরে ঐ যে "গুহা আহরণকারী মাছ" এর কথা। আজকেও আপনাদের জন্য এরকম আজব মাছের একটি ঘটনা। কিন্তু একটু অন্যরকম।
শিকারি পাঁকাল মাছ
আচ্ছা আপনাদের একবার এক আজব মাছের কথা জানিয়েছিলাম, আরে ঐ যে "গুহা আহরণকারী মাছ" এর কথা। আজকেও আপনাদের জন্য এরকম আজব মাছের একটি ঘটনা। কিন্তু একটু অন্যরকম।
গুহা মন্দির
'বাটু গুহা' (Batu Caves), মালয়শিয়ার গম্ব্যাক অঞ্চলে প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে ওঠা গুহার নাম। চুনাপাথরের তৈরি পাহাড়ের অবস্থান মালয়শিয়ার রাজধানী কোয়ালালামপুর থেকে ১৩ কিঃমিঃ উত্তরে অবস্থিত। এই এলাকার নাম 'সুংগাই বাটু' বা 'বাটু নদী', যা এই পাহাড়ের পাশ ঘেঁষে বয়ে চলেছে। এমনকি এই বাটু গুহার নামে এখানে একটি গ্রামও রয়েছে। ধারাবাহিক ভাবে গড়ে ওঠা এই গুহা গুলিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ধর্মালয়।
বিলুপ্ত ম্যামথের দাঁত
প্রায় ১০ হাজার বছর আগে উত্তর সাইবেরিয়ার অঞ্চলটিতে বসবাস করত বিলুপ্ত ম্যামথ। আর তাদের এই বিলুপ্ত হবার পিছে মূল কারন ছিল তাপমাত্রা বৃদ্ধি। যার ফলে এলাকাটি ধীরে ধীরে ম্যামথের জন্য বসবাসের অযোগ্য হয়ে যায়। আর যেহেতু এটি একটা দ্বীপের মত, তাই সহজে স্থান পরিবর্তন করাও সম্ভব ছিল না। আর তাই এই স্থানটি হয়ে ওঠে ম্যামথদের জন্য নরকের সমান গরম। আর এই কারনেই প্রায় ৩,৭০০ বছর আগে এই দ্বীপ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যায় ম্যামথ।
ম্যামথ বিলুপ্ত হলেও তাদের দেহ অবশেষ বিশেষ করে তাদের দাঁত কিন্তু এখনও এই সাইবেরিয়ার বেশ বিপুল সংখ্যায় খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের ধারনা রাশিয়ার এই অঞ্চলে হাজার হাজার টন পরিমানে এই দাঁত রয়েছে। বর্তমানে বছরে ২০ থেকে ৬০ টন দাঁত উদ্ধার করা হয় মাটির নিচ থেকে। এই নম্বর থেকে নিশ্চই বুঝতে পারছেন এই অঞ্চলে কি বিপুল পরিমানে ম্যামথের বসবাস ছিল।
ছবি ও বাস্তব জীবনের এক অপূর্ব মিলন
যখন কল্পনার জগত আর বাস্তব জীবনের মিলন ঘটে তখন তৈরি হয় অসাধারন কিছু। আর এরকম কিছুর জন্য বেশ জনপ্রিয় 'Mokhallad Habib' নামের চিত্রকর। পেশায় একজন কম্পাউন্ডার হলেও তার আঁকার হাত কিন্তু বেশ মারাত্মক। তিনি তার আঁকা ছবি আর বাস্তবতার মিলন ঘটান অনেকটা চমৎকার ভাবে আর এই ভাবে তৈরি হয় তার শিল্পকর্ম। চলুন তাহলে দেখে নেই তার তৈরি কিছু শিল্পকর্ম।
যে উদ্ভিদের পাতা ডলফিনের সদৃশ
ঘরের ভিতর সাজাবার জন্য অনেকেই আছেন যারা গাছ ব্যবহার করেন। এই গাছ গুলি যেমন ঘরের সৈন্দর্য বৃদ্ধি করে তেমনি তা ঘরের পরিবেশকেও সুন্দর করে তোলে। এই গাছ গুলি নিজেদের ফুল বা আকৃতির জন্য বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। বর্তমান সময়ে জাপানে একধরনের গাছ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, আর আজ আপনাদের সেই গাছের সাথেই পরিচয় করিয়ে দিব।
আপনাদের আজ যে গাছের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব তার নাম "Senecio Peregrinus"। আর এই গাছেরই পাতা গুলি দেখতে ডলফিনের মত।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)