পাখিদের তো আপনারা খুব ভালো করেই চেনো। জিজ্ঞেস করলে এক নিঃশ্বাসে ডজনখানেক পাখির নামও বলে দিতে পারবেন। কিন্তু আপনারা কেউ কি বলতে পারবেন, পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী পাখি কোনটা? এই তো মাথা চুলকোতে শুরু করে দিলেন। চলেন, আজকে আমরা পৃথিবীর দ্রুততম পাখিদের সম্পর্কেই জেনে আসি।
পেরেগ্রিন ফেলকনঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখির নাম হচ্ছে “পেরেগ্রিন ফেলকন”। এটি শুধু পাখিদের মধ্যেই দ্রুততম নয়, বরং পৃথিবীর সকল প্রাণীদের মধ্যেই দ্রুতগামী। এই পাখি শিকার করার সময় প্রথমে মাথা নিচু করে উড়ে যায় অনেক উঁচুতে। আর তারপর যখন খাঁড়া নিচের দিকে নেমে আসে, তখন ওর গতিবেগ থাকে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার! কি শুনে অবাক হলেন নাকি? তা তো হওয়ারই কথা। আরো মজার ব্যাপার কী জানেন? পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণীদের তালিকায় কিন্তু এই পেরেগ্রিন ফেলকনকে রাখাই হয়নি। কেননা শুধুমাত্র শিকার করার সময়ই এই পাখি এতো দ্রুতগতিতে উড়ে। অন্য সময় এরা মোটেও দ্রুত ওড়ে না। তারচেয়েও বড়ো কথা, ওদের এই গতি উপর থেকে নিচে নামার সময়ই হয়, আকাশে প্লেনের মতো ওড়ার সময় ওরা চাইলেও এতো দ্রুতগতিতে উড়তে পারে না। উপর থেকে নিচে নামার সময় তো মহাকর্ষণ শক্তির টানে এমনিই সবকিছুর গতি বেড়ে যায় অনেক গুণ! আপনারাই বলেন, ওই গতি হিসেব করে কী ওকে সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখি বলা ঠিক?
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখির নাম হচ্ছে “পেরেগ্রিন ফেলকন”। এটি শুধু পাখিদের মধ্যেই দ্রুততম নয়, বরং পৃথিবীর সকল প্রাণীদের মধ্যেই দ্রুতগামী। এই পাখি শিকার করার সময় প্রথমে মাথা নিচু করে উড়ে যায় অনেক উঁচুতে। আর তারপর যখন খাঁড়া নিচের দিকে নেমে আসে, তখন ওর গতিবেগ থাকে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার! কি শুনে অবাক হলেন নাকি? তা তো হওয়ারই কথা। আরো মজার ব্যাপার কী জানেন? পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণীদের তালিকায় কিন্তু এই পেরেগ্রিন ফেলকনকে রাখাই হয়নি। কেননা শুধুমাত্র শিকার করার সময়ই এই পাখি এতো দ্রুতগতিতে উড়ে। অন্য সময় এরা মোটেও দ্রুত ওড়ে না। তারচেয়েও বড়ো কথা, ওদের এই গতি উপর থেকে নিচে নামার সময়ই হয়, আকাশে প্লেনের মতো ওড়ার সময় ওরা চাইলেও এতো দ্রুতগতিতে উড়তে পারে না। উপর থেকে নিচে নামার সময় তো মহাকর্ষণ শক্তির টানে এমনিই সবকিছুর গতি বেড়ে যায় অনেক গুণ! আপনারাই বলেন, ওই গতি হিসেব করে কী ওকে সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখি বলা ঠিক?
পেরেগ্রিন ফেলকন দেখতে খুব একটা বড়ো নয়। আমাদের শহরের সবচেয়ে পরিচিত যে পাখি, কাক, পেরেগ্রিন ফেলকনও অনেকটা ওদের আকৃতিরই। দেখতেও কিছুটা কাকেরই মত। তবে মাথাটা কাকের মত কালো হলেও এদের পিঠটা হয় নীলচে-ধূসর আর গলার দিকটা সাদা রঙের। এদের খাবার-দাবারের মেন্যুতে সবার প্রথমেই রয়েছে পোকামাকড়। পোকা খেতে এরা খুবই ভালবাসে। আর পেরেগ্রিন ফেলকন পৃথিবীর মোটামুটি সব দেশেই কমবেশি দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু আপনার চোখে বোধহয় এই পাখি কখনোও পড়েনি, তাই না? না পড়ারই কথা। কেননা পেরেগ্রিন ফেলকন থাকে পাহাড়ি এলাকায়। পাহাড়ের একদম চূড়াতে বাসা বেঁধে বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে থাকতেই এরা বেশি পছন্দ করে।
হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইলঃ
বাংলা করলে নামটি দাঁড়ায় সাদা গলার সুঁইয়ের মতো লেজওয়ালা পাখি। নাম শুনেই তো বুঝতে পারছেন যে, এই পাখির গলাটা সাদা রঙের আর এদের লেজের মাথায় সুঁইয়ের মত সূঁচালো একটা অংশ থাকে। এই লেজের কারণেই আবার এদেরকে ‘নিডল টেইলড সুইফট’ আর ‘স্পাইন টেইলড সুইফট’ নামেও ডাকা হয়। পৃথিবীর দ্রুততম পাখিদের তালিকায় সবার প্রথম নামটাই হচ্ছে হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল। কেননা এরা ঘণ্টায় প্রায় ১৭০ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে। ভাবছেন, এ তো পেরেগ্রিন ফেলকনের একদম অর্ধেক! কিন্তু ঐ যে বললাম, পেরেগ্রিন ফেলকন শিকার করার জন্য উপর থেকে নিচে নামার সময় ছাড়া আর কখনোই এতো দ্রুত উড়তে পারে না। আর হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল স্বাভাবিকভাবেই এই গতিতে উড়ে বলে একেই সবচেয়ে গতিশীল পাখি বলা হয়।
বাংলা করলে নামটি দাঁড়ায় সাদা গলার সুঁইয়ের মতো লেজওয়ালা পাখি। নাম শুনেই তো বুঝতে পারছেন যে, এই পাখির গলাটা সাদা রঙের আর এদের লেজের মাথায় সুঁইয়ের মত সূঁচালো একটা অংশ থাকে। এই লেজের কারণেই আবার এদেরকে ‘নিডল টেইলড সুইফট’ আর ‘স্পাইন টেইলড সুইফট’ নামেও ডাকা হয়। পৃথিবীর দ্রুততম পাখিদের তালিকায় সবার প্রথম নামটাই হচ্ছে হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল। কেননা এরা ঘণ্টায় প্রায় ১৭০ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে। ভাবছেন, এ তো পেরেগ্রিন ফেলকনের একদম অর্ধেক! কিন্তু ঐ যে বললাম, পেরেগ্রিন ফেলকন শিকার করার জন্য উপর থেকে নিচে নামার সময় ছাড়া আর কখনোই এতো দ্রুত উড়তে পারে না। আর হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল স্বাভাবিকভাবেই এই গতিতে উড়ে বলে একেই সবচেয়ে গতিশীল পাখি বলা হয়।
হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল এর পা গুলো খুবই ছোটো ছোটো, যেগুলো দিয়ে এরা সহজেই যেকোনো খাঁড়া দেয়াল বা গাছের সাথে আটকে থাকতে পারে। আর সাধারণত এরা এদের ঘরবাড়ি বানায় পাহাড়ের ফাটলে অথবা ফাঁপা কোন গাছের কোটরে। তবে সবচেয়ে মজার তথ্যটা কি জানেন? অন্যান্য পাখিদের তুলনায় হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইল খুব কম সময়ই মাটিতে বসে থাকে। বরং এরা এদের জীবনের বেশিরভাগ সময় আকাশে উড়েই কাটিয়ে দেয়।
ফ্রিগেটবার্ডঃ
ফ্রিগেটবার্ড এক ধরনের সামুদ্রিক পাখি। এদেরকে আবার ‘যোদ্ধা পাখি’ আর ‘জলদস্যু পাখি’ও বলা হয়, কেননা এরা নিজেরা খাবার জোগাড় করে তো খায় আবার মাঝে মাঝেই অন্য পাখিদের উপর হামলা করে তাদের খাবারও ছিনিয়ে নেয়। তারপর জলদস্যুদের মতো গান গাইতে গাইতে মনের সুখে সে সব খাবার খায়। এমনকি এরা মাঝে মাঝে অন্য পাখির বাচ্চাও চুরি করে খেয়ে ফেলে। ফ্রিগেটবার্ড ছিনতাইয়ে এতো দক্ষ কেনো বলেন তো? কারণ আর কিছুই না, এদের দ্রুতগতিতে উড়তে পারার ক্ষমতা। এরা ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে উড়তে পারে। আর তাই তো যখন ওরা ছোঁ মেরে অন্যের খাবার নিয়ে উড়ে যায়, চাইলেও অন্য পাখিরা কিছুই বলতে পারে না! যাই হোক, অন্যান্য সামুদ্রিক পাখিদের মতই ফ্রিগেট পাখিরও লম্বা ডানা আর লম্বা লেজ আছে। আর এদের গলা থেকে বুক পর্যন্ত পুরো অংশটি একদম লাল। একটা বিশেষ সময়ে আবার এই জলদস্যু পাখিদের এই লাল অংশটা একদম ফুলে ফেঁপে ওঠে! অদ্ভূত না ব্যাপারটা?
ফ্রিগেটবার্ডঃ
ফ্রিগেটবার্ড এক ধরনের সামুদ্রিক পাখি। এদেরকে আবার ‘যোদ্ধা পাখি’ আর ‘জলদস্যু পাখি’ও বলা হয়, কেননা এরা নিজেরা খাবার জোগাড় করে তো খায় আবার মাঝে মাঝেই অন্য পাখিদের উপর হামলা করে তাদের খাবারও ছিনিয়ে নেয়। তারপর জলদস্যুদের মতো গান গাইতে গাইতে মনের সুখে সে সব খাবার খায়। এমনকি এরা মাঝে মাঝে অন্য পাখির বাচ্চাও চুরি করে খেয়ে ফেলে। ফ্রিগেটবার্ড ছিনতাইয়ে এতো দক্ষ কেনো বলেন তো? কারণ আর কিছুই না, এদের দ্রুতগতিতে উড়তে পারার ক্ষমতা। এরা ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে উড়তে পারে। আর তাই তো যখন ওরা ছোঁ মেরে অন্যের খাবার নিয়ে উড়ে যায়, চাইলেও অন্য পাখিরা কিছুই বলতে পারে না! যাই হোক, অন্যান্য সামুদ্রিক পাখিদের মতই ফ্রিগেট পাখিরও লম্বা ডানা আর লম্বা লেজ আছে। আর এদের গলা থেকে বুক পর্যন্ত পুরো অংশটি একদম লাল। একটা বিশেষ সময়ে আবার এই জলদস্যু পাখিদের এই লাল অংশটা একদম ফুলে ফেঁপে ওঠে! অদ্ভূত না ব্যাপারটা?
ফ্রিগেটবার্ডরা সাধারণত ঝাঁক বেঁধে থাকতে পছন্দ করে। আর এরা বাসা বানায় কোনো নিচু গাছে। এমনকি নির্জন দ্বীপ পেলে এরা মাটিতে ঘর বানিয়েও থাকে। ডিম পাড়ার ব্যাপারেও এরা কিন্তু খুবই হিসেবি, কখনোই একটার বেশি ডিম পাড়ে না। আর অন্য পাখিরা তো একেক বারে হালি হালি ডিম পাড়ে। তবে ফ্রিগেটবার্ডের সবচেয়ে মজার ব্যাপার, অন্য পাখিদের তুলনায় এই ছিনতাইকারী পাখিদের বাচ্চারা ওদের মায়েদের কাছে অনেক বেশি সময় ধরে থাকে। ছিনতাইকারী বলেন, যোদ্ধা বলেন আর আকাশদস্যু (জলদস্যুদের আকাশের ভার্সন) বলেন, সন্তানের প্রতি মায়েদের ভালোবাসা দেখা যাচ্ছে ওদের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি!
স্পার-উইংড গুসঃ
‘স্পার-উইংড গুস’ নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছো, ওরা এক ধরনের হাঁস। শুধু তাই না, ওরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো প্রজাতির হাঁসও বটে। আর ওদের ওজনও অনেক প্রায় ৭ কেজি! তবে এত বিশাল আর ভারি হওয়া সত্ত্বেও ওরা কিন্তু খুব দ্রুত গতিতে উড়তে পারে। আর তাই তো পৃথিবীর দ্রুতগামী পাখিদের তালিকায় স্পার-উইংড গুস রয়েছে ৩ নম্বরে। এই বিশাল শরীর নিয়েও এরা ঘণ্টায় প্রায় ১৪২ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে। আর ওদের নাম স্পার-উইংড গুস হলো কেন জনেন? ওদের ডানার অগ্রভাগটা যে খাঁজকাটা খাঁজকাটা! স্পার-উইংড গুস এর শরীরের বেশির ভাগটাই কালো। তবে এদের মুখ আর ডানার অগ্রভাগ সাদা। সেই সঙ্গে পেটের দিকটাও সাদা। আর ‘স্পার-উইংড গুস’ও যেহেতু এক ধরণের হাঁস, সেহেতু এরাও বেশিরভাগ সময় পানির আশেপাশেই থাকে। আর জলাশয়ের আশপাশ থেকেই খাবার সংগ্রহ করে খায়। তবে গাছের কোটরে বা মাটির গর্তেও যে এরা বাসায় বানায় না, তা নয় কিন্তু! সেখানেও বাসা বানায়।
‘স্পার-উইংড গুস’ নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছো, ওরা এক ধরনের হাঁস। শুধু তাই না, ওরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো প্রজাতির হাঁসও বটে। আর ওদের ওজনও অনেক প্রায় ৭ কেজি! তবে এত বিশাল আর ভারি হওয়া সত্ত্বেও ওরা কিন্তু খুব দ্রুত গতিতে উড়তে পারে। আর তাই তো পৃথিবীর দ্রুতগামী পাখিদের তালিকায় স্পার-উইংড গুস রয়েছে ৩ নম্বরে। এই বিশাল শরীর নিয়েও এরা ঘণ্টায় প্রায় ১৪২ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে। আর ওদের নাম স্পার-উইংড গুস হলো কেন জনেন? ওদের ডানার অগ্রভাগটা যে খাঁজকাটা খাঁজকাটা! স্পার-উইংড গুস এর শরীরের বেশির ভাগটাই কালো। তবে এদের মুখ আর ডানার অগ্রভাগ সাদা। সেই সঙ্গে পেটের দিকটাও সাদা। আর ‘স্পার-উইংড গুস’ও যেহেতু এক ধরণের হাঁস, সেহেতু এরাও বেশিরভাগ সময় পানির আশেপাশেই থাকে। আর জলাশয়ের আশপাশ থেকেই খাবার সংগ্রহ করে খায়। তবে গাছের কোটরে বা মাটির গর্তেও যে এরা বাসায় বানায় না, তা নয় কিন্তু! সেখানেও বাসা বানায়।
রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সারঃ
পূর্ণবয়স্ক একটা ‘রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার’ লম্বায় প্রায় ২০-২৪ ইঞ্চি হয় আর এদের ডানাগুলো লম্বায় হয় প্রায় ২৮-৩৪ ইঞ্চি। ওদের নাম শুনেই তো বুঝতে পারছেন, ওদের বুকের অংশটুকুর রং লাল। আর ওদের মাথা আর পিঠটা কালো আর শরীরের নিচের অংশটুকু হয় সাদা। মুরগী যেমন ‘কক কক’ কি কাক যেমন ‘কা কা’ করে ডাকে, তেমনি রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার ডাকে ‘প্রাক প্রাক’ করে। দ্রুততম পাখিদের তালিকায় ‘রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার’ রয়েছে ৪ নম্বরে। ঘণ্টায় প্রায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে এরা। দ্রুতগতিতে উড়তে পারা ছাড়াও এরা পানিতে খুব ভালো ঝাঁপও দিতে পারে। শুধু তাই না, পানির নিচে সাঁতার কাটতেও এরা খুবই পটু। ভাবছো, আকাশের পাখির আবার পানিতে লাফ-ঝাঁপ দেয়া আর সাঁতার কাটার এতো দরকার পড়লো কেনো? আরে, ওদের প্রিয় খাবার যে রাজ্যের যতো ছোটো ছোটো মাছ! সেই সাথে পানির হরেক রকম পোকামাকড়, এমনকি ওরা ব্যাঙও খায়।
পূর্ণবয়স্ক একটা ‘রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার’ লম্বায় প্রায় ২০-২৪ ইঞ্চি হয় আর এদের ডানাগুলো লম্বায় হয় প্রায় ২৮-৩৪ ইঞ্চি। ওদের নাম শুনেই তো বুঝতে পারছেন, ওদের বুকের অংশটুকুর রং লাল। আর ওদের মাথা আর পিঠটা কালো আর শরীরের নিচের অংশটুকু হয় সাদা। মুরগী যেমন ‘কক কক’ কি কাক যেমন ‘কা কা’ করে ডাকে, তেমনি রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার ডাকে ‘প্রাক প্রাক’ করে। দ্রুততম পাখিদের তালিকায় ‘রেড-ব্রেস্টেড মারজেন্সার’ রয়েছে ৪ নম্বরে। ঘণ্টায় প্রায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে এরা। দ্রুতগতিতে উড়তে পারা ছাড়াও এরা পানিতে খুব ভালো ঝাঁপও দিতে পারে। শুধু তাই না, পানির নিচে সাঁতার কাটতেও এরা খুবই পটু। ভাবছো, আকাশের পাখির আবার পানিতে লাফ-ঝাঁপ দেয়া আর সাঁতার কাটার এতো দরকার পড়লো কেনো? আরে, ওদের প্রিয় খাবার যে রাজ্যের যতো ছোটো ছোটো মাছ! সেই সাথে পানির হরেক রকম পোকামাকড়, এমনকি ওরা ব্যাঙও খায়।
হোয়াইট রাম্পড সুইফটঃ
‘হোয়াইট-রাম্পড সুইফট’ আকারে খুব একটা বড়ো নয়। মাত্র ৫.৫-৬ ইঞ্চি লম্বা হয় এরা। তবে ছোট হলেও এই পাখি কিন্তু খুবই দ্রুত উড়তে পারে। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২৪ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে এরা। আর তাই পৃথিবীর দ্রুততম পাখিদের তালিকায়ও আছে ওরা, পঞ্চম অবস্থানে। হোয়াইট-রাম্পড সুইফট এর শরীরের প্রায় পুরোটাই কালো রঙের হয়। তবে শরীরের পেছনের দিকটা সরু আর সাদা রঙের হয়। এ জন্যই এদের নাম দেয়া হয়েছে ‘হোয়াইট-রাম্পড’। আবার হোয়াইট-রাম্পড সুইফটের সঙ্গে হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইলের কিন্তু বেশ মিলও আছে। ওরা সমগোত্রীয় কিনা তাই! এই যেমন, এদেরও পা‘দুটো খুবই ছোট ছোট হয় যেগুলো দিয়ে এরা খাড়া যে কোনো কিছুর সাথে আটকে থাকতে পারে। আবার এরাও মাটিতে বেশিক্ষণ সময় বসে থাকতে পছন্দ করে না, জীবনের বেশিরভাগ সময়ই আকাশে উড়ে উড়ে কাটিয়ে দেয়। উভয়েই ঠোঁট দিয়ে পোকামাকড় ধরে ধরে খেতে খুবই পছন্দ করে। হোয়াইট-রাম্পড সুইফট এর স্বভাবও চড়ুই পাখির মতোই। এরাও দালানে বাসা বানিয়ে থাকতেই পছন্দ করে। তবে অনেক সময় এরা বাসাই বানায় না! তাহলে থাকে কোথায়? আসলে তখন এরা অন্য কোনো পাখির ফেলে যাওয়া বাসায় থাকে আর সেখানেই ডিম পাড়ে।
লেখকঃ বাবু।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
‘হোয়াইট-রাম্পড সুইফট’ আকারে খুব একটা বড়ো নয়। মাত্র ৫.৫-৬ ইঞ্চি লম্বা হয় এরা। তবে ছোট হলেও এই পাখি কিন্তু খুবই দ্রুত উড়তে পারে। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২৪ কিলোমিটার বেগে উড়তে পারে এরা। আর তাই পৃথিবীর দ্রুততম পাখিদের তালিকায়ও আছে ওরা, পঞ্চম অবস্থানে। হোয়াইট-রাম্পড সুইফট এর শরীরের প্রায় পুরোটাই কালো রঙের হয়। তবে শরীরের পেছনের দিকটা সরু আর সাদা রঙের হয়। এ জন্যই এদের নাম দেয়া হয়েছে ‘হোয়াইট-রাম্পড’। আবার হোয়াইট-রাম্পড সুইফটের সঙ্গে হোয়াইট থ্রোটেড নিডলটেইলের কিন্তু বেশ মিলও আছে। ওরা সমগোত্রীয় কিনা তাই! এই যেমন, এদেরও পা‘দুটো খুবই ছোট ছোট হয় যেগুলো দিয়ে এরা খাড়া যে কোনো কিছুর সাথে আটকে থাকতে পারে। আবার এরাও মাটিতে বেশিক্ষণ সময় বসে থাকতে পছন্দ করে না, জীবনের বেশিরভাগ সময়ই আকাশে উড়ে উড়ে কাটিয়ে দেয়। উভয়েই ঠোঁট দিয়ে পোকামাকড় ধরে ধরে খেতে খুবই পছন্দ করে। হোয়াইট-রাম্পড সুইফট এর স্বভাবও চড়ুই পাখির মতোই। এরাও দালানে বাসা বানিয়ে থাকতেই পছন্দ করে। তবে অনেক সময় এরা বাসাই বানায় না! তাহলে থাকে কোথায়? আসলে তখন এরা অন্য কোনো পাখির ফেলে যাওয়া বাসায় থাকে আর সেখানেই ডিম পাড়ে।
লেখকঃ বাবু।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন