ছোট্টবেলায় বাবা-মা অথবা দাদি নানিদের মুখে আপনারা সবাই নিশ্চয়ই অনেক গল্প শুনেছো। সেই গল্পগুলোর মধ্যে গুপ্তধনের গল্পও তো নিতান্তই কম ছিলো না। হ্যাঁ, আজকে আপনাদেরকে শোনাবো এমনই এক গুপ্তধনের গল্প। যদিও এটাকে নেহায়েতই গল্প ভেবে থাকলে ভুল করবেন। কেননা এটা সম্পূর্ণ সত্যি একটা ঘটনা।
সে আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর আগের কথা। তখন ১৯৭০ সাল। রজার রক্সাস নামে এক লোক সপরিবারে ফিলিপাইনে বাস করতো। ফিলিপাইন কোথায় জানেন তো? এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপদেশ। তো সেই দেশের রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ২০০ মাইল উত্তরে ‘লুজন’ নামের একটা ছোট্ট দ্বীপে বাস করতো রজার।
ছোটবেলা থেকেই রজারের ছিলো গুপ্তধনের নেশা। তাই ছুটির দিনগুলোতে সে তার বন্ধুদের নিয়ে বেড়িয়ে পড়তো গুপ্তধনের খোঁজে। ওর ছোটবেলার সেই বন্ধুদের একজন ছিলো অ্যালবার্ট ফুচিগামী। অ্যালবার্টের বাবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী সেনাবাহিনীর অফিসার ছিলেন। ছোটবেলায় অ্যালবার্টের বাবা অ্যালবার্টকে একটা গুপ্তধনের নকশা দিয়েছিলেন। মানে, যেটাতে কোথায় গুপ্তধন লুকানো আছে আর কীভাবে কীভাবে সেখানে যেতে হবে তার সব বিস্তারিত ম্যাপ এঁকে দেখানো থাকে। অ্যালবার্টের বাবার দেয়া সেই নকশাটাতে এক গোপন সুড়ঙ্গের হদিস দেয়া ছিলো, যেখানে কিনা জাপানিজ সৈন্যরা প্রচুর সোনাদানা লুকিয়ে রেখেছে। অনেক আগেই অ্যালবার্ট রজারকে এই গুপ্তধনের কথা বলেছিলো। একদিন অ্যালবার্ট ম্যাপটা রজারকে দেখালো। রজার দেখেই বুঝতে পারলো যে, নকশাটাতে সত্যি সত্যিই গুপ্তধনের হদিস দেয়া আছে। অ্যালবার্টের বাবা তো আসলেই জাপানিজ সেনাবাহিনীতে চাকরি করতো। রজার আর অ্যালবার্ট সিদ্ধান্ত নিলো তারা যে করেই হোক এই গুপ্তধন খুঁজে বের করবেই।
সে আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর আগের কথা। তখন ১৯৭০ সাল। রজার রক্সাস নামে এক লোক সপরিবারে ফিলিপাইনে বাস করতো। ফিলিপাইন কোথায় জানেন তো? এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপদেশ। তো সেই দেশের রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ২০০ মাইল উত্তরে ‘লুজন’ নামের একটা ছোট্ট দ্বীপে বাস করতো রজার।


ছোটবেলা থেকেই রজারের ছিলো গুপ্তধনের নেশা। তাই ছুটির দিনগুলোতে সে তার বন্ধুদের নিয়ে বেড়িয়ে পড়তো গুপ্তধনের খোঁজে। ওর ছোটবেলার সেই বন্ধুদের একজন ছিলো অ্যালবার্ট ফুচিগামী। অ্যালবার্টের বাবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী সেনাবাহিনীর অফিসার ছিলেন। ছোটবেলায় অ্যালবার্টের বাবা অ্যালবার্টকে একটা গুপ্তধনের নকশা দিয়েছিলেন। মানে, যেটাতে কোথায় গুপ্তধন লুকানো আছে আর কীভাবে কীভাবে সেখানে যেতে হবে তার সব বিস্তারিত ম্যাপ এঁকে দেখানো থাকে। অ্যালবার্টের বাবার দেয়া সেই নকশাটাতে এক গোপন সুড়ঙ্গের হদিস দেয়া ছিলো, যেখানে কিনা জাপানিজ সৈন্যরা প্রচুর সোনাদানা লুকিয়ে রেখেছে। অনেক আগেই অ্যালবার্ট রজারকে এই গুপ্তধনের কথা বলেছিলো। একদিন অ্যালবার্ট ম্যাপটা রজারকে দেখালো। রজার দেখেই বুঝতে পারলো যে, নকশাটাতে সত্যি সত্যিই গুপ্তধনের হদিস দেয়া আছে। অ্যালবার্টের বাবা তো আসলেই জাপানিজ সেনাবাহিনীতে চাকরি করতো। রজার আর অ্যালবার্ট সিদ্ধান্ত নিলো তারা যে করেই হোক এই গুপ্তধন খুঁজে বের করবেই।
তো যে কথা সেই কাজ। রজার আর অ্যালবার্ট দেরি না করে গুপ্তধন উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়লো। খোঁড়াখুঁড়ির জন্য তারা প্রথমেই কিছু লোকজন যোগাড় করলো। নকশা দেখে দেখে জায়গাটা খুঁজে পেতে বেশি কষ্ট হলো না ওদের। শুরু হলো খোঁড়াখুঁড়ি। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা বুঝতে পারলো, জায়গাটাতে আসলেই কিছু একটা আছে। ওরা দ্বিগুণ উৎসাহে খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো। কয়েকদিনের মধ্যেই ওরা ওদের সেই কাক্সিক্ষত সুড়ঙ্গটি আবিষ্কার করে ফেললো। কিন্তু সুড়ঙ্গটিতে ঢোকা সহজ হলো না। কেননা জাপানি সৈন্যরা যাওয়ার আগে ডিনামাইট ফাটিয়ে সুড়ঙ্গে ঢোকার রাস্তাটি বন্ধ করে দিয়ে গেছে। কিন্তু তাই বলে কি রজার আর অ্যালবার্ট থেমে থাকবে? মোটেই না। তারা আরও উদ্যমে খুঁড়তে লাগলো। অবশেষে তারা সুড়ঙ্গে ঢোকার পথ বের করতে পারলো।
রজারই প্রথমে সুড়ঙ্গে ঢুকলো। ঢুকেই তো ওর চোখ যাকে বলে ছানাবড়া হয়ে গেলো। গুপ্তধনের বদলে প্রায় ১০-১২টা কঙ্কাল দেখতে পেল সে! সবগুলোই জাপানি সৈন্যদের। রজার বুঝতে পারলো, সে একটা গোপন কবরস্থানে ঢুকে পড়েছে।
রজারই প্রথমে সুড়ঙ্গে ঢুকলো। ঢুকেই তো ওর চোখ যাকে বলে ছানাবড়া হয়ে গেলো। গুপ্তধনের বদলে প্রায় ১০-১২টা কঙ্কাল দেখতে পেল সে! সবগুলোই জাপানি সৈন্যদের। রজার বুঝতে পারলো, সে একটা গোপন কবরস্থানে ঢুকে পড়েছে।
না, সেটা শুধুই একটা কবরস্থান ছিল না; জাপানি সৈন্যদের কঙ্কালগুলোর সাথে সাথেই রজারের চোখে পড়ল আরেকটি জিনিস সামনে তাকিয়ে রজার পুরোটাই স্বর্ণের তৈরি এক বিশাল বুদ্ধমূর্তি দেখতে পেলো। মানে বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধের মূর্তি। এবার রজার আর অ্যালবার্টের চোখ সত্যি সত্যিই ছানাবড়া হয়ে গেল। এত্তো বড় স্বর্ণের মূর্তি তারা জীবনেও দেখেনি। ধীরে ধীরে তারা ম্যাপ দেখে দেখে সুড়ঙ্গের আরও ভেতরে ঢুকতে লাগলো। আর বিস্ময়ের সাথে আবিষ্কার করলো, পুরো সুড়ঙ্গ ভর্তি শুধু সোনা আর সোনা। যেদিকে তাকানো যায় সেদিকেই শুধু সোনা ছড়ানো।
কিন্তু এতো স্বর্ণ তো একবারে নেয়া সম্ভব নয়। তাই তারা ঠিক করলো, এবারে তারা শুধু বুদ্ধমূর্তিটাই নিয়ে যাবে। আর সেটা বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যাবে, তাই দিয়ে আরও লোকজন আর গাড়ি নিয়ে এসে বাকি স্বর্ণ উদ্ধার করে নিয়ে যাবে। আর যাবার আগে অবশ্যই ডিনামাইট ফাটিয়ে সুড়ঙ্গের মুখটি বন্ধ করে যেতে হবে। নইলে, বলা তো যায় না, ওদের আবিষ্কারের ফসল যদি অন্য কেউ ঘরে তোলে!
মূর্তিটা বাসায় নিয়ে আসার পর রজার মূর্তিটা পরীক্ষা করিয়ে জানতে পারলো, মূর্তিটা আসলেই একদম খাঁটি সোনার তৈরি। শুধু তাই নয়, ওজন করে দেখতে পেল, মূর্তিটার ওজনও অনেক; ২ হাজার পাউন্ড, অর্থাৎ প্রায় ১ হাজার কেজি! তাহলেই বঝেন! ১ হাজার কেজি খাঁটি সোনা!
মূর্তিটা বাসায় নিয়ে আসার পর রজার মূর্তিটা পরীক্ষা করিয়ে জানতে পারলো, মূর্তিটা আসলেই একদম খাঁটি সোনার তৈরি। শুধু তাই নয়, ওজন করে দেখতে পেল, মূর্তিটার ওজনও অনেক; ২ হাজার পাউন্ড, অর্থাৎ প্রায় ১ হাজার কেজি! তাহলেই বঝেন! ১ হাজার কেজি খাঁটি সোনা!
পরীক্ষা করার সময় রজার হঠাৎ মূর্তিটার গলার কাছে একটা ফাটল দেখতে পেল। পরিস্কারভাবেই বোঝা যাচ্ছে, কিছু একটা ব্যাপার আছে সেখানে। কিন্তু কিছুতেই খুলতে পারছিলো না রজার। অনেকক্ষণ চেষ্টার পর সে যখন মূর্তির মাথাটা আলাদা করতে পারলো, তখন তো বিস্ময়ে রজারের প্রায় পাগল হবার দশা। মূর্তির ভেতরে ভর্তি শুধু হীরা আর হীরা। কিছু কাটা, আর বেশীরভাগই আকাটা হিরা। আপনাদের নিশ্চয়ই বিশ্বাস হচ্ছে না? ঘটনাটা কিন্তু আসলেই সত্যি। বিস্ময়ের ধাক্কা সামলে ওঠার পর রজার হীরাগুলো সযত্নে আলমারিতে তুলে রাখলো।
কিন্তু গুপ্তধনের কথা কি আর চাপা থাকে! আস্তে আস্তে সবাই জেনে গেলো, রজার গুপ্তধনের সন্ধান পেয়েছে। খোদ ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস পর্যন্ত জেনে গেলো এই গুপ্তধনের কথা। ব্যস, আর যায় কোথায়! প্রেসিডেন্ট সাহেবের নজর পড়লো রজারের গুপ্তধনের ওপর। হঠাৎ করেই প্রেসিডেন্টের একদল সৈন্য একদিন হামলা চালালো রজারের বাসায়। বুদ্ধমূর্তি, হীরা সবই নিয়ে গেলো তারা। শুধু তাই নয়, বেশি কথা বললে রজারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়ে গেলো তারা। বেচারা রজার আর কী করে! স্ত্রী সন্তান নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে আশ্রয় নিলো।
কিন্তু তারপরও রেহাই মিলল না। প্রেসিডেন্ট জানতে পারলেন, আরো গুপ্তধনের সন্ধান জানে রজার। আর তাই রজারকে খুঁজে আনার নির্দেশ দিলেন তিনি। প্রেসিডেন্টের সৈন্যরা রজারকে খুঁজে বের করে একটা ঘরে বন্দি করে করে রাখলো। গুপ্তধনের হদিস দেয়ার জন্য প্রতিদিন তার ওপর চলতে লাগলো নির্যাতন। কিন্তু রজার প্রতিজ্ঞা করেছিলো, কোনোদিনই কারো কাছে এই গুপ্তধনের সন্ধান দেবে না সে। তাই অকথ্য নির্যাতন সত্তে¡ও সেই গুপ্তধনের খোঁজ জানালো না রজার। একদিন রজারকে নিয়ে যাওয়া হলো তার স্ত্রীর সাথে দেখা করানোর জন্য। স্ত্রীর সাথে দেখা করে রজারকে যখন আবার ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো, তখন সে বাথরুমে যাবার নাম করে বাথরুমের জানালা দিয়ে পালিয়ে গেলো।
কিন্তু গুপ্তধনের কথা কি আর চাপা থাকে! আস্তে আস্তে সবাই জেনে গেলো, রজার গুপ্তধনের সন্ধান পেয়েছে। খোদ ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস পর্যন্ত জেনে গেলো এই গুপ্তধনের কথা। ব্যস, আর যায় কোথায়! প্রেসিডেন্ট সাহেবের নজর পড়লো রজারের গুপ্তধনের ওপর। হঠাৎ করেই প্রেসিডেন্টের একদল সৈন্য একদিন হামলা চালালো রজারের বাসায়। বুদ্ধমূর্তি, হীরা সবই নিয়ে গেলো তারা। শুধু তাই নয়, বেশি কথা বললে রজারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়ে গেলো তারা। বেচারা রজার আর কী করে! স্ত্রী সন্তান নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে আশ্রয় নিলো।
কিন্তু তারপরও রেহাই মিলল না। প্রেসিডেন্ট জানতে পারলেন, আরো গুপ্তধনের সন্ধান জানে রজার। আর তাই রজারকে খুঁজে আনার নির্দেশ দিলেন তিনি। প্রেসিডেন্টের সৈন্যরা রজারকে খুঁজে বের করে একটা ঘরে বন্দি করে করে রাখলো। গুপ্তধনের হদিস দেয়ার জন্য প্রতিদিন তার ওপর চলতে লাগলো নির্যাতন। কিন্তু রজার প্রতিজ্ঞা করেছিলো, কোনোদিনই কারো কাছে এই গুপ্তধনের সন্ধান দেবে না সে। তাই অকথ্য নির্যাতন সত্তে¡ও সেই গুপ্তধনের খোঁজ জানালো না রজার। একদিন রজারকে নিয়ে যাওয়া হলো তার স্ত্রীর সাথে দেখা করানোর জন্য। স্ত্রীর সাথে দেখা করে রজারকে যখন আবার ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো, তখন সে বাথরুমে যাবার নাম করে বাথরুমের জানালা দিয়ে পালিয়ে গেলো।
এরপরে কি হলো? কোথায় গেলো রজার? আর কি বা হলো সেই মহামূল্যবান গুপ্তধনের? এইসব প্রশ্নের উত্তর এখনো অজানা। অনেক তল্লাশি চালিয়েও রজারকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। আর সেই সাথে খুঁজে পাওয়া যায়নি সেই গুপ্তধনও। হদিস না জানলে কী আর গুপ্তধন খুঁজে পাওয়া সম্ভব? আর রজার নয়তো অ্যালবার্ট সে হদিস না জানালে তা পাওয়া বা যাবে কী করে?
কিন্তু গুপ্তধন যে আসলেই ছিলো তা নিশ্চয়ই ছবিগুলো দেখেই আপনার বুঝতে পারছেন। তবে গুপ্তধনের মত সেই স্বর্ণের বুদ্ধমূর্তিটিও আর কখনো দেখা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস কখনো স্বীকারই করেননি যে, বুদ্ধমূর্তিটি তার কাছে আছে। ফার্দিনান্দ মার্কোস মারা গেছেন ১৯৮৯ সালে। এখনো অনেকেরই ধারণা, মূর্তিটি তাদের কাছেই আছে। কিন্তু তারা সেটি স্বীকারও করেনি। আর প্রমাণ যখন হাতে নেই, আমরা কি করে বলি, মূর্তিটি তাদের কাছেই আছে! তাহলে, আসলে কী ঘটেছিল? সে এক রহস্য বটে!
লেখকঃ মেহেদী বাবু।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কিন্তু গুপ্তধন যে আসলেই ছিলো তা নিশ্চয়ই ছবিগুলো দেখেই আপনার বুঝতে পারছেন। তবে গুপ্তধনের মত সেই স্বর্ণের বুদ্ধমূর্তিটিও আর কখনো দেখা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস কখনো স্বীকারই করেননি যে, বুদ্ধমূর্তিটি তার কাছে আছে। ফার্দিনান্দ মার্কোস মারা গেছেন ১৯৮৯ সালে। এখনো অনেকেরই ধারণা, মূর্তিটি তাদের কাছেই আছে। কিন্তু তারা সেটি স্বীকারও করেনি। আর প্রমাণ যখন হাতে নেই, আমরা কি করে বলি, মূর্তিটি তাদের কাছেই আছে! তাহলে, আসলে কী ঘটেছিল? সে এক রহস্য বটে!
লেখকঃ মেহেদী বাবু।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন