যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন প্রাচীন স্থাপত্য কিংবা ধর্মীয় গ্রন্থে আকাশে উড়ে বেড়ানো মানুষ কিংবা এরকম কোন সৃষ্টির কথা এসেছে। আর এসব বর্ণনা থেকে অনেক গবেষকের প্রশ্ন, প্রাচীন মানুষরা কি আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল? কিংবা ছিল কি তাদের কাছে এরকম কোন প্রযুক্তি? পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে তৈরি হয়েছে বিশাল আর অদ্ভূত দর্শন সব মূর্তি যাদের চেহারা বা আকৃতির সাথে মানুষের কোন মিল নেই। এগুলো কি শুধুই প্রাচীন মানুষের কল্পনা? নাকি তাদের সাথে যোগাযোগ ছিল ভিন্ন গ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনদের, যাদের চেহারা মানুষ ফুটিয়ে তুলেছে মূর্তি খোদাই করে? কিংবা এরকম কি হতে পারে এই অদ্ভুত নিদর্শন এলিয়েনদেরই তৈরি করা?
‘দ্য গোল্ডেন ফ্লাইয়ার’ নামের বেশ প্রাচীন জিনিসটি দেখতে প্রথমে যে কারো মনে হবে এটা পোশাকের সাথে ব্যবহার করার জন্য কোন পিন কিংবা গলায় ঝোলানোর লকেট। কিন্তু গবেষক জিওর্জিও সুকালোস যখন উড়োজাহাজ আকৃতির এই ‘গোল্ডেন ফ্লাইয়ার’ গুলোকে বলেন প্রাচীন মানুষদের আকাশে উড়ার সক্ষমতার নিদর্শন হিসেবে কিংবা ভিন্ন গ্রহের প্রাণীদের বাহন হিসেবে, তখন আমাদেরকে একটু চমকে যেতে হতে হয় বৈকি! তার মতে এলিয়েনদের সাহায্য নিয়ে প্রাচীন মানুষরা আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল, যদিও প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রবলভাবে এর বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু যারা বিশ্বাস করেন, প্রাচীন মানুষদের এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ ছিল ও এলিয়েনদের কাছ থেকে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়ে তারা আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল, তারা বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন নিয়ে গবেষণা ও তথ্য সংগ্রহ শুরু করলেন। এর মাঝে ছিল প্রাচীন ভারতীয় বিভিন্ন নিদর্শনে সংস্কৃত ভাষায় উল্লেখিত ‘ভিমানাস’ (বিমান), মিশরীয় ও প্রাক-কলম্বিয়ান যুগের বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন, যেগুলোতে বিভিন্ন চিহ্ন থেকে মনে হয় সেগুলো প্রাচীন উড়োজাহাজকে ফুটিয়ে তুলেছে।
গোল্ডেন ফ্লাইয়ার নামে প্রাচীন উড়োজাহাজের মত দেখতে জিনিসটি প্রাক-কলম্বিয়ান যুগের ইনকা সভ্যতার একটি নিদর্শন। প্রত্নত্ত্ববিদরা এটিকে অনেক কিছুর শৈল্পিক প্রতিরূপ হিসেবে মত দিয়েছেন সরীসৃপ, পাখি, পোকা বা অন্য কোন প্রাণী। স্বর্ণ দিয়ে তৈরি এই জিনিসটি খুব সম্ভবত ৫০০-৮০০ সালের দিকে তৈরি।
‘দ্য গোল্ডেন ফ্লাইয়ার’ নামের বেশ প্রাচীন জিনিসটি দেখতে প্রথমে যে কারো মনে হবে এটা পোশাকের সাথে ব্যবহার করার জন্য কোন পিন কিংবা গলায় ঝোলানোর লকেট। কিন্তু গবেষক জিওর্জিও সুকালোস যখন উড়োজাহাজ আকৃতির এই ‘গোল্ডেন ফ্লাইয়ার’ গুলোকে বলেন প্রাচীন মানুষদের আকাশে উড়ার সক্ষমতার নিদর্শন হিসেবে কিংবা ভিন্ন গ্রহের প্রাণীদের বাহন হিসেবে, তখন আমাদেরকে একটু চমকে যেতে হতে হয় বৈকি! তার মতে এলিয়েনদের সাহায্য নিয়ে প্রাচীন মানুষরা আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল, যদিও প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রবলভাবে এর বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু যারা বিশ্বাস করেন, প্রাচীন মানুষদের এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ ছিল ও এলিয়েনদের কাছ থেকে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়ে তারা আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল, তারা বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন নিয়ে গবেষণা ও তথ্য সংগ্রহ শুরু করলেন। এর মাঝে ছিল প্রাচীন ভারতীয় বিভিন্ন নিদর্শনে সংস্কৃত ভাষায় উল্লেখিত ‘ভিমানাস’ (বিমান), মিশরীয় ও প্রাক-কলম্বিয়ান যুগের বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন, যেগুলোতে বিভিন্ন চিহ্ন থেকে মনে হয় সেগুলো প্রাচীন উড়োজাহাজকে ফুটিয়ে তুলেছে।
গোল্ডেন ফ্লাইয়ার নামে প্রাচীন উড়োজাহাজের মত দেখতে জিনিসটি প্রাক-কলম্বিয়ান যুগের ইনকা সভ্যতার একটি নিদর্শন। প্রত্নত্ত্ববিদরা এটিকে অনেক কিছুর শৈল্পিক প্রতিরূপ হিসেবে মত দিয়েছেন সরীসৃপ, পাখি, পোকা বা অন্য কোন প্রাণী। স্বর্ণ দিয়ে তৈরি এই জিনিসটি খুব সম্ভবত ৫০০-৮০০ সালের দিকে তৈরি।
কিন্তু গবেষক সুকালোস ও অন্যরা মনে করেন, এই প্রাচীন নিদর্শনে সাথে যে পাখা ও লেজের কাঠামো রয়েছে, তা শুধু প্রচণ্ড গতিতে বাতাসের বুকে ভেসে থাকার জন্য বিশেষ নকশাতে তৈরি করা হয়েছে। কোন প্রাণীর লেজ বা পাখা এরকম হতে পারে না। তারা শুধু বলেই ক্ষান্ত হন নি। সেই গোল্ডেন ফ্লাইয়ারের একটি কাঠের নমুনা তৈরি করে একটি পাথর ছোঁড়ার যন্ত্রের সাহায্যে সেটিকে সজোরে নিক্ষেপ করলেন যে সেটি আদৌ উড়তে পারতে কিনা সেটা দেখার জন্য। আর খুব অদ্ভুতভাবেই এটা বেশ কিছুদূর পর্যন্ত উড়ে গেল।
শুধু এই ছোট সোনালি উড়োজাহাজই নয়, ১৮৯৮ সালে মিশরের সাকারার একটি প্রাচীন সমাধি থেকে পাখির মতো আকৃতির একটি বস্তুর খোঁজ মেলে। যেটা দেখতে হুবহু ইনকা সভ্যতাতে প্রাপ্ত গোল্ডেন ফ্লাইয়ারের মত। একই রকম জিনিস কিভাবে ইনকা ও মিশরীয় উভয় সভ্যতাতেই এলো? অনেক গবেষক মিশরীয় সমাধিতে প্রাপ্ত জিনিসটিকে ‘পাখি’ বলে ধরে নিতে নারাজ। তাদের মতে এটার আকৃতি মোটেই পাখির মতো নয়, বরং বিমানের মতো! কিছু এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারের মতে, সাকারার এই অদ্ভুত জিনিসটি প্রাচীন ছোট বিমান হতে পারে, যেগুলো খেলাচ্ছলে পাথর ছোঁড়ার যন্ত্রের মাধ্যমে ছুঁড়ে দেয়া হত।
শুধু এই ছোট সোনালি উড়োজাহাজই নয়, ১৮৯৮ সালে মিশরের সাকারার একটি প্রাচীন সমাধি থেকে পাখির মতো আকৃতির একটি বস্তুর খোঁজ মেলে। যেটা দেখতে হুবহু ইনকা সভ্যতাতে প্রাপ্ত গোল্ডেন ফ্লাইয়ারের মত। একই রকম জিনিস কিভাবে ইনকা ও মিশরীয় উভয় সভ্যতাতেই এলো? অনেক গবেষক মিশরীয় সমাধিতে প্রাপ্ত জিনিসটিকে ‘পাখি’ বলে ধরে নিতে নারাজ। তাদের মতে এটার আকৃতি মোটেই পাখির মতো নয়, বরং বিমানের মতো! কিছু এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারের মতে, সাকারার এই অদ্ভুত জিনিসটি প্রাচীন ছোট বিমান হতে পারে, যেগুলো খেলাচ্ছলে পাথর ছোঁড়ার যন্ত্রের মাধ্যমে ছুঁড়ে দেয়া হত।
এছাড়া রয়েছে প্রাচীন মিশরের ফারাও যুগের কিছু হায়ারোগ্লিফিক লিপি, যাতে আধুনিক যুগের হেলিকপ্টারের মতো দেখতে কিছু চিহ্ন দেখা যায়। একারণে প্রাচীন মানুষ আকাশে উড়তে সক্ষম ছিল কিনা এটা নিয়ে যে বিতর্ক চলছিল, তার সাথে নতুন বিষয়ও চলে আসে। কিছু ফারাওয়ের মূর্তি এত অদ্ভুত ছিল কেন? তারা তো মানুষই ছিলেন। ফারাওদের যুগের লিপিতে হেলিকপ্টারের মত আকাশযান কি এটাই নির্দেশ করে যে অদ্ভুত আকৃতির কোন ফারাও আসলে মানুষ ছিল না, ছিল ভিন্ন গ্রহের কেউ? আর তাদের বাহনই ছিল সেই আকাশ যান?
এবার আরেকটু অবাক করি, যখন এই প্লেন গুলিকে একটু বড় আঁকারে তৈরি করে এগুলোতে ইঞ্জিন সংযুক্ত করে চালনা করা হল তখন এগুলি খুব সুন্দর ভাবেই আকাশে উড়ে গেল। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তাহলে এবার নিজেই চোখেই দেখে নিন,
এবার আরেকটু অবাক করি, যখন এই প্লেন গুলিকে একটু বড় আঁকারে তৈরি করে এগুলোতে ইঞ্জিন সংযুক্ত করে চালনা করা হল তখন এগুলি খুব সুন্দর ভাবেই আকাশে উড়ে গেল। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তাহলে এবার নিজেই চোখেই দেখে নিন,
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন