জাদুঘর বলতে আমরা ইতিহাস বিখ্যাত পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনের সংগ্রহশালাকে বুঝি। পৃথিবীর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যত সব ইতিহাস জমা হচ্ছে তারই প্রতিচ্ছবি হলো জাদুঘর। কোনো দেশের জাদুঘরে গেলে সেই জাতির ইতিহাস আপনি খুব ভালো করেই জানতে পারবেন।
পৃথিবীতে কিছু বিখ্যাত জাদুঘর আছে, এগুলোকে দেখার জন্য মানুষ সবসময় মুখিয়ে থাকে। সেগুলো যেমন বিভিন্ন দেশে, তেমনি সবাই এই জাদুঘর দেখার সুযোগটুকু পায় না। যারা পায় তারা দু'চোখ ভরে এদের সৌন্দর্য্য উপভোগ করে। চলেন তবে আমরা আজ পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘর গুলোর কথা শুনি।
পৃথিবীতে কিছু বিখ্যাত জাদুঘর আছে, এগুলোকে দেখার জন্য মানুষ সবসময় মুখিয়ে থাকে। সেগুলো যেমন বিভিন্ন দেশে, তেমনি সবাই এই জাদুঘর দেখার সুযোগটুকু পায় না। যারা পায় তারা দু'চোখ ভরে এদের সৌন্দর্য্য উপভোগ করে। চলেন তবে আমরা আজ পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘর গুলোর কথা শুনি।


ল্যুভর মিউজিয়ামঃ
প্যারিসকে বলা হয় অর্ধেক নগরী আর অর্ধেক কল্পনা। এই কল্পনারাজ্যেই রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্য জাদুঘর ল্যুভর। ল্যুভর ছাড়াও অবশ্য আরো কিছু বিখ্যাত জাদুঘর ফ্রান্সে রয়েছে। সে কথায় পরে আসছি। এখন শোনেন ল্যুভর এর কথা।
পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে প্রথমে নাম বলতে গেলে বলতেই হয় ল্যুভর এর কথা। এটি এক সময় দুর্গ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এক সময় ল্যুভর ফ্রান্সের রাজপ্রাসাদ হিসেবেও ব্যবহার করা হতো। কিন্তু বর্তমানে এই জাদুঘরটির সামনে কাঁচের তৈরি পিরামিড বসিয়ে নতুন রূপ দেয়া হয়েছে। তবে এর ইতিহাস কিন্তু এতে একটুও বদলে যায়নি। এই জাদুঘরে প্রাচীন সভ্যতার শুরু থেকে আধুনিক সভ্যতার অনেক কিছুই রাখা আছে।
এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠার ইতিহাসটি কিন্তু বেশ দীর্ঘ। বিভিন্ন রাজার শাসনকাল পেরিয়ে ষোড়শ লুই একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুসারে ১৭৯৩ সালে তিনি এই জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন। এর পর থেকেই ‘ল্যুভর’ ধীরে ধীরে শিল্পের প্রাসাদ হিসেবে গড়ে উঠতে থাকে। এখানে সংগৃহীত আছে পৃথিবী খ্যাত বহু ছবি।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত পর্যটকদের কাছে ফ্রান্সের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ‘দ্যা ল্যুভর’। বিখ্যাত চিত্রকর লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির নাম শুনেছেন তো? ঐ যে বিখ্যাত ‘মোনালিসা’ ছবিটি এঁকেছিলেন যিনি। এই শিল্পীর আঁকা মোনালিসা সহ বেশ কয়েকটি বিখ্যাত ছবি রাখা আছে ল্যুভর এ। তাইতো প্যারিসকে বলা হয় ‘মোনালিসার শহর’।
ল্যুভর এর তিনটি উইং, ডেনন, সুলি ও রিচেলিউ। এর ফ্লোর রয়েছে চারটি। মোনালিসার অবস্থান ডেনন উইংয়ের দোতলায়। দর্শনীয় বস্তুর স্থাপনা অনুযায়ী নিচতলার ডেনন উইংয়ে রয়েছে ইউরোপীয়, ইতালীয় ও স্প্যানিশ ভাস্কর্য, মিসরীয় পুরাকীর্তি এবং গ্রিক ও রোমান পুরাকীর্তি। সুলি উইংয়ের কিছু অংশে রয়েছে প্রাচ্যের নিদর্শন এবং কিছু অংশে গ্রিক ও মিসরীয় নিদর্শন। রিচেলিউ উইংয়ের বড় অংশজুড়ে রয়েছে ফরাসি ভাস্কর্যের বিশাল সমাহার।
প্যারিসকে বলা হয় অর্ধেক নগরী আর অর্ধেক কল্পনা। এই কল্পনারাজ্যেই রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্য জাদুঘর ল্যুভর। ল্যুভর ছাড়াও অবশ্য আরো কিছু বিখ্যাত জাদুঘর ফ্রান্সে রয়েছে। সে কথায় পরে আসছি। এখন শোনেন ল্যুভর এর কথা।
পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে প্রথমে নাম বলতে গেলে বলতেই হয় ল্যুভর এর কথা। এটি এক সময় দুর্গ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এক সময় ল্যুভর ফ্রান্সের রাজপ্রাসাদ হিসেবেও ব্যবহার করা হতো। কিন্তু বর্তমানে এই জাদুঘরটির সামনে কাঁচের তৈরি পিরামিড বসিয়ে নতুন রূপ দেয়া হয়েছে। তবে এর ইতিহাস কিন্তু এতে একটুও বদলে যায়নি। এই জাদুঘরে প্রাচীন সভ্যতার শুরু থেকে আধুনিক সভ্যতার অনেক কিছুই রাখা আছে।
এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠার ইতিহাসটি কিন্তু বেশ দীর্ঘ। বিভিন্ন রাজার শাসনকাল পেরিয়ে ষোড়শ লুই একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুসারে ১৭৯৩ সালে তিনি এই জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন। এর পর থেকেই ‘ল্যুভর’ ধীরে ধীরে শিল্পের প্রাসাদ হিসেবে গড়ে উঠতে থাকে। এখানে সংগৃহীত আছে পৃথিবী খ্যাত বহু ছবি।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত পর্যটকদের কাছে ফ্রান্সের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ‘দ্যা ল্যুভর’। বিখ্যাত চিত্রকর লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির নাম শুনেছেন তো? ঐ যে বিখ্যাত ‘মোনালিসা’ ছবিটি এঁকেছিলেন যিনি। এই শিল্পীর আঁকা মোনালিসা সহ বেশ কয়েকটি বিখ্যাত ছবি রাখা আছে ল্যুভর এ। তাইতো প্যারিসকে বলা হয় ‘মোনালিসার শহর’।
ল্যুভর এর তিনটি উইং, ডেনন, সুলি ও রিচেলিউ। এর ফ্লোর রয়েছে চারটি। মোনালিসার অবস্থান ডেনন উইংয়ের দোতলায়। দর্শনীয় বস্তুর স্থাপনা অনুযায়ী নিচতলার ডেনন উইংয়ে রয়েছে ইউরোপীয়, ইতালীয় ও স্প্যানিশ ভাস্কর্য, মিসরীয় পুরাকীর্তি এবং গ্রিক ও রোমান পুরাকীর্তি। সুলি উইংয়ের কিছু অংশে রয়েছে প্রাচ্যের নিদর্শন এবং কিছু অংশে গ্রিক ও মিসরীয় নিদর্শন। রিচেলিউ উইংয়ের বড় অংশজুড়ে রয়েছে ফরাসি ভাস্কর্যের বিশাল সমাহার।
গিমে জাদুঘরঃ
ল্যুভর মিউজিয়াম এর মতোই আরেকটি সমৃদ্ধ জাদুঘর হলো গিমে জাদুঘর। এ জাদুঘরটি বিশেষভাবে পূর্ব ও দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রত্ন সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয়েছে। গিমে জাদুঘর তৈরির পিছনে ছিলেন ফ্রান্সের বিশিষ্ট শিল্পপতি এমিল গিমে। তারই নামানুসারে এই জাদুঘরের নাম করা হয়েছে। তিনি ১৮৭৬ সালে জাপান, চীন, ভারতবর্ষ, মিসর, গ্রিস ভ্রমণ করেছিলেন। এসব দেশ সফরকালে তিনি যে বিপুল পরিমাণ প্রত্নসামগ্রী সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। সেগুলো জনসম্মুখে প্রদর্শনের জন্য ১৮৭৯ সালে ফ্রান্সে নিজ শহরে একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। পরে প্যারিসে বর্তমান গিমে জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে সব সংগ্রহই সেখানে স্থানান্তর করেন। প্রতিষ্ঠার এক দশক পর ১৮৮৯ সালে প্যারিসে শুরু হয় গিমে জাদুঘরের নতুন যাত্রা।
ল্যুভর মিউজিয়াম এর মতোই আরেকটি সমৃদ্ধ জাদুঘর হলো গিমে জাদুঘর। এ জাদুঘরটি বিশেষভাবে পূর্ব ও দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রত্ন সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয়েছে। গিমে জাদুঘর তৈরির পিছনে ছিলেন ফ্রান্সের বিশিষ্ট শিল্পপতি এমিল গিমে। তারই নামানুসারে এই জাদুঘরের নাম করা হয়েছে। তিনি ১৮৭৬ সালে জাপান, চীন, ভারতবর্ষ, মিসর, গ্রিস ভ্রমণ করেছিলেন। এসব দেশ সফরকালে তিনি যে বিপুল পরিমাণ প্রত্নসামগ্রী সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। সেগুলো জনসম্মুখে প্রদর্শনের জন্য ১৮৭৯ সালে ফ্রান্সে নিজ শহরে একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। পরে প্যারিসে বর্তমান গিমে জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে সব সংগ্রহই সেখানে স্থানান্তর করেন। প্রতিষ্ঠার এক দশক পর ১৮৮৯ সালে প্যারিসে শুরু হয় গিমে জাদুঘরের নতুন যাত্রা।
মাদাম তুসোর মোমের জাদুঘরঃ
বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর কথা বলতে গিয়ে মাদাম তুসোর জাদুঘর এর নাম চলে আসবে এমনটাই তো স্বাভাবিক। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত এই জাদুঘরে খ্যাতিমানদের মোমের মূর্তি তৈরি করে রেখে দেয়া হয় এবং এ কারণেই এই জাদুঘরটি বিখ্যাত। তবে এর শুরুটা কিন্তু ছিল অন্য রকম। ফরাসি বিপ্লবের সময় নিজেই এই সংগ্রহের সূচনা করেন মাদাম তুসো। কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলে তার কাটা মাথাটিকে দিয়ে মোমের প্রতিকৃতি তৈরি করতেন তুসো। এরমধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত নমুনাটি হচ্ছে প্রথম ফরাসি রাজার কাটা মাথার প্রতিকৃতি।
বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর কথা বলতে গিয়ে মাদাম তুসোর জাদুঘর এর নাম চলে আসবে এমনটাই তো স্বাভাবিক। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত এই জাদুঘরে খ্যাতিমানদের মোমের মূর্তি তৈরি করে রেখে দেয়া হয় এবং এ কারণেই এই জাদুঘরটি বিখ্যাত। তবে এর শুরুটা কিন্তু ছিল অন্য রকম। ফরাসি বিপ্লবের সময় নিজেই এই সংগ্রহের সূচনা করেন মাদাম তুসো। কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলে তার কাটা মাথাটিকে দিয়ে মোমের প্রতিকৃতি তৈরি করতেন তুসো। এরমধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত নমুনাটি হচ্ছে প্রথম ফরাসি রাজার কাটা মাথার প্রতিকৃতি।
ব্রিটিশ মিউজিয়ামঃ
প্রচুর সংগ্রহে সমৃদ্ধ এই জাদুঘরে পৃথিবীর পুরো ইতিহাসটাই যেনো লুকিয়ে আছে। এই বিশাল সংগ্রহের দিক থেকেই এটি পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধ জাদুঘর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এই জাদুঘরটি ১৭৫৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। পুরো পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে চিত্রকর্মের বিশাল সংগ্রহ নিয়ে এটি বর্তমানের অন্যতম সেরা মিউজিয়াম। এখানে ৭০ লাখ দর্শনীয় বস্তু আছে। তবে এর মধ্যে ৪০ লাখ মানুষকে দেখানো হয়। প্রতিবছর গড়ে ৬০ লাখ দর্শনার্থী এই জাদুঘর দেখতে যায়। মিশরীয় সভ্যতারও বিশাল সংগ্রহ এখানে আছে।
প্রচুর সংগ্রহে সমৃদ্ধ এই জাদুঘরে পৃথিবীর পুরো ইতিহাসটাই যেনো লুকিয়ে আছে। এই বিশাল সংগ্রহের দিক থেকেই এটি পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধ জাদুঘর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এই জাদুঘরটি ১৭৫৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। পুরো পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে চিত্রকর্মের বিশাল সংগ্রহ নিয়ে এটি বর্তমানের অন্যতম সেরা মিউজিয়াম। এখানে ৭০ লাখ দর্শনীয় বস্তু আছে। তবে এর মধ্যে ৪০ লাখ মানুষকে দেখানো হয়। প্রতিবছর গড়ে ৬০ লাখ দর্শনার্থী এই জাদুঘর দেখতে যায়। মিশরীয় সভ্যতারও বিশাল সংগ্রহ এখানে আছে।
ভ্যাটিকান জাদুঘরঃ
এই জাদুঘরে ২২ ধরণের আলাদা সংগ্রহশালা আছে। এর মধ্যে বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু করে মিশরিয় চিত্রকর্ম রয়েছে। বিভিন্ন মানচিত্র এবং আধুনিক কালের ধর্মীয় অনেক চিত্রও সংগ্রহশালায় আছে। ক্যাথলিক খ্রীষ্টানদের জন্য বানানো হলেও এই জাদুঘর সবার জন্যই খোলা। দীর্ঘ নয় মাইল জুড়ে রোমান ক্যাথলিক চার্চ এর ভ্যাটিকান সংগ্রহশালা নিয়ে এই মিউজিয়াম। বছরে প্রায় ৪০ লাখ দর্শনার্থী এই মিউজিয়ামে যান। এই মিউজিয়ামেও লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, রাফায়েল এবং মাইকেলঅ্যাঞ্জেলোদের মতো বিখ্যাত চিত্রকরদের আঁকা ছবি আছে।
এই জাদুঘরে ২২ ধরণের আলাদা সংগ্রহশালা আছে। এর মধ্যে বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু করে মিশরিয় চিত্রকর্ম রয়েছে। বিভিন্ন মানচিত্র এবং আধুনিক কালের ধর্মীয় অনেক চিত্রও সংগ্রহশালায় আছে। ক্যাথলিক খ্রীষ্টানদের জন্য বানানো হলেও এই জাদুঘর সবার জন্যই খোলা। দীর্ঘ নয় মাইল জুড়ে রোমান ক্যাথলিক চার্চ এর ভ্যাটিকান সংগ্রহশালা নিয়ে এই মিউজিয়াম। বছরে প্রায় ৪০ লাখ দর্শনার্থী এই মিউজিয়ামে যান। এই মিউজিয়ামেও লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, রাফায়েল এবং মাইকেলঅ্যাঞ্জেলোদের মতো বিখ্যাত চিত্রকরদের আঁকা ছবি আছে।
মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্টঃ
এই জাদুঘরটি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে। আধুনিক কাল এবং প্রাচীন কাল মিলিয়ে ২০ লাখেরও বেশি দর্শনীয় বস্তু আছে এখানে। এই জাদুঘরে ইসলামী সভ্যতার বিভিন্ন চিত্রকর্ম থেকে শুরু করে ইউরোপিয়ান অনেক কিছুই আছে। বিভিন্ন অস্ত্র এবং বর্মের এই সব চিত্রকর্ম আপনার মন ভুলিয়ে দেবে, যেনো টাইম মেশিনে করে নিয়ে যাবে অতীত কালের ভ্রমণে। বিখ্যাত জার্মান পেইন্টার আলব্রেসট দুরের খোদাই করা অ্যাডাম এবং ইভের মূর্তির জন্যই এই জাদুঘরটি বেশি বিখ্যাত।
এই জাদুঘরটি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে। আধুনিক কাল এবং প্রাচীন কাল মিলিয়ে ২০ লাখেরও বেশি দর্শনীয় বস্তু আছে এখানে। এই জাদুঘরে ইসলামী সভ্যতার বিভিন্ন চিত্রকর্ম থেকে শুরু করে ইউরোপিয়ান অনেক কিছুই আছে। বিভিন্ন অস্ত্র এবং বর্মের এই সব চিত্রকর্ম আপনার মন ভুলিয়ে দেবে, যেনো টাইম মেশিনে করে নিয়ে যাবে অতীত কালের ভ্রমণে। বিখ্যাত জার্মান পেইন্টার আলব্রেসট দুরের খোদাই করা অ্যাডাম এবং ইভের মূর্তির জন্যই এই জাদুঘরটি বেশি বিখ্যাত।
ইজিপশিয়ান মিউজয়ামঃ
ইজিপশিয়ান জাদুঘর বলতে আমরা মিশরীয় জাদুঘরকেই বুঝি। ব্রিটিশ মিউজিয়ামের অনেক সংগ্রহই তো মিশরীয়, মানে মিশর থেকে নিয়ে যাওয়া। তারপরও মিশরের জাদুঘরে যা আছে, তা অতুলনীয়। এখানে আছে ইতিহাস বিখ্যাতদের সমাধি। এমনকি রয়েছে মিশরীয় কিশোর সম্রাট তুতেনখামেন এর সমাধিও। এই জাদুঘরটির যাত্রা শুরু হয়েছিলো ১৮৫৩ সালে। এখানে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি ঐতিহাসিক সভ্যতার প্রত্নসামগ্রী রাখা আছে। অনেকেই বলেন, প্রাচীন মিশরীয়রাই নাকি সভ্যতার সূচনা করেছিলো। সেই সব প্রাচীন সভ্যতার অনেক নিদর্শনই এখনও আছে এই জাদুঘরে। বিখ্যাত সব ভাস্কর্যও রয়েছে এখানে। স্ফিংস দৈত্যের ভাস্কর্যও আকর্ষণীয় বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে। এই দৈত্য নাকি খুবই ভয়ানক ছিলো। মানুষকে ধরে নিয়ে যেতো আর বিভিন্ন প্রশ্ন করতো। যারা সে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারত না তাদের সে শাস্তি দিতো একটি খাটে ঘুমাতে বলে। যারা তার খাটের মাপের ছোটো হতো তাদের পিটিয়ে খাটের সমান বানাতো আর যারা বড়ো হতো তাদের বেশি অংশ কেটে ফেলে খাটের সমান করতো।
ইজিপশিয়ান জাদুঘর বলতে আমরা মিশরীয় জাদুঘরকেই বুঝি। ব্রিটিশ মিউজিয়ামের অনেক সংগ্রহই তো মিশরীয়, মানে মিশর থেকে নিয়ে যাওয়া। তারপরও মিশরের জাদুঘরে যা আছে, তা অতুলনীয়। এখানে আছে ইতিহাস বিখ্যাতদের সমাধি। এমনকি রয়েছে মিশরীয় কিশোর সম্রাট তুতেনখামেন এর সমাধিও। এই জাদুঘরটির যাত্রা শুরু হয়েছিলো ১৮৫৩ সালে। এখানে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি ঐতিহাসিক সভ্যতার প্রত্নসামগ্রী রাখা আছে। অনেকেই বলেন, প্রাচীন মিশরীয়রাই নাকি সভ্যতার সূচনা করেছিলো। সেই সব প্রাচীন সভ্যতার অনেক নিদর্শনই এখনও আছে এই জাদুঘরে। বিখ্যাত সব ভাস্কর্যও রয়েছে এখানে। স্ফিংস দৈত্যের ভাস্কর্যও আকর্ষণীয় বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে। এই দৈত্য নাকি খুবই ভয়ানক ছিলো। মানুষকে ধরে নিয়ে যেতো আর বিভিন্ন প্রশ্ন করতো। যারা সে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারত না তাদের সে শাস্তি দিতো একটি খাটে ঘুমাতে বলে। যারা তার খাটের মাপের ছোটো হতো তাদের পিটিয়ে খাটের সমান বানাতো আর যারা বড়ো হতো তাদের বেশি অংশ কেটে ফেলে খাটের সমান করতো।
উজিফি গ্যালারিঃ
ইতালির ফ্লোরেন্সে অবস্থিত এই জাদুঘরের চারপাশেই যেনো ছড়ানো আছে এর সব দর্শনীয় বস্তু। এর আশপাশে তাকালেই দেখা যায় বিখ্যাত সব ভাস্কর্য। যেনো মনে হবে পাখরের জীবন্ত সব মূর্তি চেয়ে চেয়ে আপনাকে দেখছে। আপনি সেখানে গেছেন বলেই তারা খুশি হয়ে তাদের ভঙ্গিতে আপনার কাছে ইতিহাসের সব কথা খুলে বলবে। জাদুঘরের ভিতরে গেলেই দেখা যাবে বিখ্যাত ভাস্কর বোত্তিসেল্লির ‘বার্থ অফ ভেনাস’ এবং ‘প্রিমাভেরা’ নামের নয়নাভিরাম ভাস্কর্যগুলো। সেখানে আরো আছে বিখ্যাত চিত্রকর মাইকেলঅ্যাঞ্জেলো, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির আঁকা ছবি।
ইতালির ফ্লোরেন্সে অবস্থিত এই জাদুঘরের চারপাশেই যেনো ছড়ানো আছে এর সব দর্শনীয় বস্তু। এর আশপাশে তাকালেই দেখা যায় বিখ্যাত সব ভাস্কর্য। যেনো মনে হবে পাখরের জীবন্ত সব মূর্তি চেয়ে চেয়ে আপনাকে দেখছে। আপনি সেখানে গেছেন বলেই তারা খুশি হয়ে তাদের ভঙ্গিতে আপনার কাছে ইতিহাসের সব কথা খুলে বলবে। জাদুঘরের ভিতরে গেলেই দেখা যাবে বিখ্যাত ভাস্কর বোত্তিসেল্লির ‘বার্থ অফ ভেনাস’ এবং ‘প্রিমাভেরা’ নামের নয়নাভিরাম ভাস্কর্যগুলো। সেখানে আরো আছে বিখ্যাত চিত্রকর মাইকেলঅ্যাঞ্জেলো, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির আঁকা ছবি।
প্রাদো মিউজিয়ামঃ
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে এই জাদুঘরটি অবস্থিত। এখানে স্পেন সভ্যতার এবং স্পেনের সেরা চিত্রকরদের আঁকা ছবি রয়েছে। বিখ্যাত ইউরোপিয়ান চিত্রকলার বিশাল এক সংগ্রহশালা এই জাদুঘরটি। এখানে বিখ্যাত চিত্রকর ভেলাজকুয়েজের ‘লাস মেনিয়াস’ চিত্রকর্মটি আছে। বিখ্যাত সব চিত্রকরদের আঁকা ছবিতে সমৃদ্ধ এই জাদুঘরটি। পুরো পশ্চিমা চিত্রকর্ম সর্ম্পকে জানতে চাইলে এই জাদুঘর আসলেই অনেক কিছু বলে দেবে আপনাকে।
লেখকঃ বাদশা।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে এই জাদুঘরটি অবস্থিত। এখানে স্পেন সভ্যতার এবং স্পেনের সেরা চিত্রকরদের আঁকা ছবি রয়েছে। বিখ্যাত ইউরোপিয়ান চিত্রকলার বিশাল এক সংগ্রহশালা এই জাদুঘরটি। এখানে বিখ্যাত চিত্রকর ভেলাজকুয়েজের ‘লাস মেনিয়াস’ চিত্রকর্মটি আছে। বিখ্যাত সব চিত্রকরদের আঁকা ছবিতে সমৃদ্ধ এই জাদুঘরটি। পুরো পশ্চিমা চিত্রকর্ম সর্ম্পকে জানতে চাইলে এই জাদুঘর আসলেই অনেক কিছু বলে দেবে আপনাকে।
লেখকঃ বাদশা।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন