একজন মানুষিক রোগী, মদ খোর অশ্লীল পেজ এডমিনের পরিচয় আজকে তুলে ধরব প্রমান সহ। তিনি হলেন বিখ্যাত পাগল 'Sirajul Islam' ওরফে 'সিরাজুল বাবু'।
তিনি ১৮+ অশ্লীলতার পক্ষে সাফাই গেয়ে 'সামুতে' একটি পোস্ট দিয়েছেন সকল অশ্লীল ফেসবুক পেজ এডমিনদের পক্ষ থেকে।
'সিরাজুল ইসলাম' এতটাই সেক্সভক্ত যে তিনি মনে করেন পেজ এ ফেসবুকে অশ্লীল ছবি আপলোড দিলে শরীরের 'কোলেস্টেরল' ঠিক থাকে এবং এসব ছবি দেখলে 'হার্ট এটাক' এর পরিমান কমে যায় ।
'সিরাজুল ইসলাম' এতটাই সেক্সভক্ত যে তিনি মনে করেন পেজ এ ফেসবুকে অশ্লীল ছবি আপলোড দিলে শরীরের 'কোলেস্টেরল' ঠিক থাকে এবং এসব ছবি দেখলে 'হার্ট এটাক' এর পরিমান কমে যায় ।
তিনি বলেন ১৮+ পোস্ট হল শিল্প। তার মানে অশ্লিলতা তার কাছে শিল্প। মা বোনদের নগ্ন ছবি তার কাছে শিল্প । সে তার পোস্ট এ সেক্স স্কুল এবং "কামসূত্রের" কথা উল্লেখ করেন। এসব তিনি বাংলাদেশে বৈধ করতে চান।
কতটা নির্লজ্জ হলে একজন অশ্লীল পেজের এডমিন এভাবে অশ্লীলতার পক্ষে সাফাই গায় । অশ্লীলতার সংজ্ঞা সে বদলিয়ে দিয়েছে। এসব চটি পেজের এডমিন "সিরাজুল ইসলাম" নগ্ন ছবিকে বাংলাদেশে "শিল্প" হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায় ।
তার কাছে ফেসবুক এ অশ্লীলতা বলতে কিছুই নাই। সব কিছুই শিল্প। সকল কিছু সে শিল্পের দৃষ্টিতে দেখে । মা বোনদের ছবিকে তারা অশ্লীল পেজ এডমিনরা শিল্প হিসেবে দেখে।
তার কাছে ফেসবুক এ অশ্লীলতা বলতে কিছুই নাই। সব কিছুই শিল্প। সকল কিছু সে শিল্পের দৃষ্টিতে দেখে । মা বোনদের ছবিকে তারা অশ্লীল পেজ এডমিনরা শিল্প হিসেবে দেখে।
তার পোস্ট এর লেখা যেকোন সুস্থ মানুষ পরলেই বুঝবে যে, সে মানসিকভাবে অসুস্থ এবং প্রতিদিন মদ্যপান করে। তাকে যেখানেই পাবেন পুলিশে দেয়ার আগে 'মানসিক হাসপাতালে' ভর্তি করে দিবেন কারন এই মানসিক রোগ সংক্রামক ।
আরও অবাক হবার বিষয় সে "যৌন শিক্ষা পার্ট ২" পেজের এডমিন এবং "সেক্স ভাবনা ১৮+" পেজের কো-এডমিন। তার পোস্ট এর শিরোনামেই তার সেক্স ভাবনা পেজের নাম দিয়ে রেখেছে।
সে যে অশ্লীল পেজের এডমিন তার কিছু প্রমান দেখুনঃ
পেজঃ একা একা খেতে চাও? দরজা বন্ধ করে খাও
পেজঃ Stop-Uploading-Pics-Like-Bitch
পেজঃ এ আকর্ষণ এড়ানো অসম্ভব
তার আরও কয়েকটি অশ্লীল ছোট পেজ আছে।
এবার কিছু ছবি দেখুন যা আমি তাদের পেজ সেল গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করেছি।
সে যে অশ্লীল পেজের এডমিন তার কিছু প্রমান দেখুনঃ
পেজঃ একা একা খেতে চাও? দরজা বন্ধ করে খাও
পেজঃ Stop-Uploading-Pics-Like-Bitch
পেজঃ এ আকর্ষণ এড়ানো অসম্ভব
তার আরও কয়েকটি অশ্লীল ছোট পেজ আছে।
এবার কিছু ছবি দেখুন যা আমি তাদের পেজ সেল গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করেছি।
সে যে একজন মদ্যপায়ী,ড্রাগ খোর, পাগল তার প্রমান দেখুনঃ
তার ফেসবুক আইডি, সবাই রিপোর্ট করে তার আইডি অফ করে দিন। এসব পাগল ফেসবুক চালালে সবার জন্য ক্ষতিকর।
তার বাড়ি রংপুর (পার্বতীপুর) বা রাজশাহী। সেই দিকের কেউ থাকলে তাকে জলদি ধরার ব্যাবস্হা করুন। ধরতে পারলে সোজা মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।
তার সম্পর্কে খোজ খবর নেয়ার পর জানা যায় গত ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা ২ বছর পুলিশের পাগলা হাজত খানাতে বন্দি ছিল সে, মদ খেয়ে মাতাল অবস্থায় নিজের বোনের বান্ধবী সোনিয়াকে একা পেয়ে তার ইজ্জত লুণ্ঠন করার অপচেষ্টার অপরাধে। সে এখন জামিনে আছে। প্রত্যেক মাসে একবার করে হাজিরা দিয়ে আসতে হয় । রংপুর সদর থানার মামলা নং: ৯৭-২০১০ । খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে ।
সে মদ পান করে তার বোনের সাথেও কয়েকবার অসভ্য আচরণ করেছে বলে জানা যায় । এলাকাতে সে 'সিরাজ পাগলা' নামে পরিচিত।
এইসব সমাজ ধ্বংসকারী পেজ এডমিনদের ধিক্কার জানাই। এরা ফেসবুককে পর্ণবুক এ পরিনত করেছে। বাবা মার সামনে এখন ফেসবুক চালাতে ভয় লাগে। এরা সমাজের শত্রু, দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। এদের চিহ্নিত করে ব্যাবস্হা নিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আর আমরা সকল অশ্লীল পেজ এডমিনদের ছবি এবং সকল তথ্য আগেই সংগ্রহ করে রেখেছি এখন লুকিয়ে লাভ নেই। আমাদের টিম সম্প্রতি 'ঢাকা কলেজে' পড়ুয়া এক অশ্লীল পেজ এডমিনের সকল পরিচয় এবং ছবি সংগ্রহ করেছে 'ঢাকা কলেজ' এর অফিস থেকে। শীঘ্রই তার কুকীর্তি ফাঁস করা হবে।
আপনাদের সকলের কাছে বিনিত নিবেদন এইযে, এই সকল অশ্লীল পেজ গুলি বড় হয়েছে আমার, আপনার, আমাদের লাইক পেয়ে। আসুন এসকল পেজকে বর্জন করি, আপনার একটি লাইক এই সকল পেজকে আরও বড় করে তুলবে। আমরা সকলে এদের বর্জন করি আর আমাদের বন্ধুদের কেউ এদের বর্জন করতে উৎসাহিত করি। আমরা যদি ব্যার্থ হই তাহলে হয়ত আমাদের মধ্যে কারো বোন বা বান্ধবির ছবি দেখব কোন দিন এদের পেজে। ফেসবুক-কে ভাল আর সুন্দর করতে আমার আর আপনার প্রচেষ্টাই যথেষ্ট।
লেখকঃ পিংপং।
তার বাড়ি রংপুর (পার্বতীপুর) বা রাজশাহী। সেই দিকের কেউ থাকলে তাকে জলদি ধরার ব্যাবস্হা করুন। ধরতে পারলে সোজা মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।
তার সম্পর্কে খোজ খবর নেয়ার পর জানা যায় গত ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা ২ বছর পুলিশের পাগলা হাজত খানাতে বন্দি ছিল সে, মদ খেয়ে মাতাল অবস্থায় নিজের বোনের বান্ধবী সোনিয়াকে একা পেয়ে তার ইজ্জত লুণ্ঠন করার অপচেষ্টার অপরাধে। সে এখন জামিনে আছে। প্রত্যেক মাসে একবার করে হাজিরা দিয়ে আসতে হয় । রংপুর সদর থানার মামলা নং: ৯৭-২০১০ । খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে ।
সে মদ পান করে তার বোনের সাথেও কয়েকবার অসভ্য আচরণ করেছে বলে জানা যায় । এলাকাতে সে 'সিরাজ পাগলা' নামে পরিচিত।
এইসব সমাজ ধ্বংসকারী পেজ এডমিনদের ধিক্কার জানাই। এরা ফেসবুককে পর্ণবুক এ পরিনত করেছে। বাবা মার সামনে এখন ফেসবুক চালাতে ভয় লাগে। এরা সমাজের শত্রু, দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। এদের চিহ্নিত করে ব্যাবস্হা নিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আর আমরা সকল অশ্লীল পেজ এডমিনদের ছবি এবং সকল তথ্য আগেই সংগ্রহ করে রেখেছি এখন লুকিয়ে লাভ নেই। আমাদের টিম সম্প্রতি 'ঢাকা কলেজে' পড়ুয়া এক অশ্লীল পেজ এডমিনের সকল পরিচয় এবং ছবি সংগ্রহ করেছে 'ঢাকা কলেজ' এর অফিস থেকে। শীঘ্রই তার কুকীর্তি ফাঁস করা হবে।
আপনাদের সকলের কাছে বিনিত নিবেদন এইযে, এই সকল অশ্লীল পেজ গুলি বড় হয়েছে আমার, আপনার, আমাদের লাইক পেয়ে। আসুন এসকল পেজকে বর্জন করি, আপনার একটি লাইক এই সকল পেজকে আরও বড় করে তুলবে। আমরা সকলে এদের বর্জন করি আর আমাদের বন্ধুদের কেউ এদের বর্জন করতে উৎসাহিত করি। আমরা যদি ব্যার্থ হই তাহলে হয়ত আমাদের মধ্যে কারো বোন বা বান্ধবির ছবি দেখব কোন দিন এদের পেজে। ফেসবুক-কে ভাল আর সুন্দর করতে আমার আর আপনার প্রচেষ্টাই যথেষ্ট।
লেখকঃ পিংপং।