আপনাদের জন্য রয়েছে দু'টি ভিডিও। এই দু'টি ভিডিও বলে দেয়, ২০১৫ সালে এসেও বাংলাদেশে নারীরা বিশেষ করে স্কুল/কলেজ ছাত্রীরা কতটা অসহায় জীবন যাপন করছে। চলার পথে, স্কুলের মাঠে কিংবা অন্যত্র তারা কিভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছে! এবং এই দৃশ্য কিভাবে বন্ধ হবে, রাস্তায় নারীরা কিভাবে নিরাপদ হবে, সেই নিশ্চয়তা দেয়ার বুঝি কেউ নেই। বাংলাদেশের নারীরা, এমনকি কোমলমতি স্কুল ছাত্রীরা পর্যন্ত সমাজের এই নোংরা বলয় থেকে মুক্তি পাচ্ছে না। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজের পরিধি হয়তো কখনই সেই জীবন পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছায় না। এভাবে পূরুষের দৈহিক নির্যাতন সহ্য করেই জীবন চালাতে হয়, চলতে হয় নিত্যদিন।
প্রথম ভিডিওঃ এই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, দু'জন যুবক একজন অসহায় স্কুল ছাত্রীকে রাস্তায় আটকে লাঞ্ছিত করছে। একটু দূরেই কিছু মানুষকে হাটতে দেখা যায়। কিন্তু তারা কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। হয়তো গ্রামেগঞ্জে নিত্যদিন ঘটছে এমন অসংখ্য ঘটনা। এবং সেই ঘটনা খুব কাছ থেকে ভিডিও করছে তারই সঙ্গীরা।
প্রথম ভিডিওঃ এই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, দু'জন যুবক একজন অসহায় স্কুল ছাত্রীকে রাস্তায় আটকে লাঞ্ছিত করছে। একটু দূরেই কিছু মানুষকে হাটতে দেখা যায়। কিন্তু তারা কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। হয়তো গ্রামেগঞ্জে নিত্যদিন ঘটছে এমন অসংখ্য ঘটনা। এবং সেই ঘটনা খুব কাছ থেকে ভিডিও করছে তারই সঙ্গীরা।
দ্বিতীয় ভিডিওঃ এই ভিডিওটি আরো ভয়াবহ। একটি স্কুল/কলেজের মাঠের ভেতর তিনজন মেয়ে মিলে একজন মেয়েকে মারছে। এবং সেখানে বুঝা যাচ্ছে, ছেলেদের সাহায্য নিয়েই কাজটি করা হচ্ছে। ছেলেরা সেই মারার দৃশ্যটিকে ভিডিও করছে, হাততালি দিচ্ছে এবং এই দৃশ্যটি একই সাথে বেশ কিছু ছাত্র তাদের মোবাইলে রেকর্ড করছে দেখা যাচ্ছে।
দেশে মোবাইল ফোনের সংখ্যা বেড়েছে। এবং নারীদেরকে লাঞ্ছিত করছে, এবং তা মোবাইলে ধারন করা হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসছে না। এখন প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, কোথায় যাচ্ছে আমাদের তরুন সমাজ? আমরা কি তাদেরকে সঠিক নিয়মের ভেতর আনতে পারছি? নাকি পুরো বাংলাদেশটা চলছে এভাবেই; আমাদের করার কিছু নেই!
education ............ valo kichu painai.
উত্তরমুছুনএখান থেকে কিছু কি জেনেছেন??
মুছুন