আপনাদের এখন যে ভিডিওটি দেখাতে যাচ্ছি তা আপনার সারা শরীরে শীতল স্পর্শ বইয়ে দিয়ে যাবে। তার আগে পরিচয় করিয়ে দিয়ে এই ভিডিওটির বাচ্চাটির সাথে। ওর নাম "বেঞ্জামিন"। ভিডিওটি ধারন করা ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে। বেঞ্জামিনের মা "সিলভিয়া" এই ভিডিওটি ধারন করেন।
সিলভিয়া সব সময় খেয়াল করত যে তার ছেলে বেঞ্জামিন সব সময় একা একা কোন এক কল্পনার (!!!) খেলার সাথির সাথে খেলত, আর বেশির ভাগ সময় সে ঘরের আনাচে কানাচে তাকিয়ে কাকে যে বার বার ডাকত খেলার জন্য। সে সময় সকলেই ভেবেছিল এটি ছোট বেলার কাল্পনিক (!!!) কোন খেলার সাথি মাত্র। কিন্তু খুব শীগ্রই তাদের এই ধারনা পাল্টে গেল। কেন আর কি ভাবে পাল্টালো চলুন এবার তা জেনে নেই।
সিলভিয়া ফোন দিয়ে তার দু'বছর বয়সি ছেলের ভিডিও করছিল। এ সময় হঠাত করে ক্ষুদ্র মানব আকৃতির একটা জীব রান্না ঘর থেকে বেড়িয়ে দৌড়ে বাইরে যাবার দরজার দিকে চলে যায়। অবশ্য প্রথমে সে ভেবেছিল হয়ত কোন বড় আকৃতির ইঁদুর। কেননা ঐ জায়গায় এরকম বড় ইঁদুরের উৎপাত বেশ আছে। কিন্তু পরবর্তিতে যখন তিনি ভিডিওটি পুনঃরায় দেখেন তখন তিনি বুঝতে পারেন যে এটি আসলে কোন ইঁদুর ছিল না।
সিলভিয়ার মতে এই ক্ষুদ্র প্রানী গুলি যখন ঘরে আসে তখন বেশ দুর্গন্ধ ছড়িয়ে যায় চারিদিকে। অনেক সময় গভীর রাতে বেশ তীক্ষ স্বরে চিৎকার করে এরা। ২০১৪ সাল, সিলভিয়ার ছেলে বেঞ্জামিনের বয়স বর্তমানে পাঁচ বছর। সিলভিয়ার মতে বেঞ্জামিন এখনও ওদের সাথে কথা বলে কিন্তু তার (সিলভিয়া এর) কাছে স্বীকার করে না বেঞ্জামিন।
চলুন এবার তাহলে সিলভিয়ার ধারন করা সেই ভিডিওটি দেখে নেই। আর বলে রাখি ভিডিওটি ২০১১ সালের জানুয়ারিতে ধারন করা হলেও এটি ১২/০৪/২০১৪ তারিখে প্রথম ইন্টারনেটে ছাড়া হয়।
ভিডিওটি দেখলেন, এখন সিদ্ধান্ত আপনার। আর লেখা গুলি স্প্যানিস ভাষা থেকে বাংলায় রূপান্তর করা হয়েছে "গুগল ট্রান্সলেটর" এর মাধ্যমে।
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
সিরিয়াসলি ভয় পাইছি... O.O
উত্তরমুছুনভয় পাবার মতই জিনিষ এটা ভাই...
মুছুনaeita notun kisu na......?
উত্তরমুছুনতাতো অবশ্যই...
মুছুন