সমুদ্রের নিচে একটি আলো বিচ্ছুরণকারী উজ্জ্বল প্রাণীর ভেসে বেড়ানোর ভিডিও ফুটেজ বিজ্ঞানীদের মাঝে তীব্র আলোচনার জন্ম দিয়েছে। প্রাণীটি দেখতে স্কুইডের মতো। বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী এই অদ্ভুত, উজ্জ্বল ও কর্ষিকাযুক্ত ‘বস্তু’টিকে দেখে খুব অবাক হয়েছেন। আর এটা পানির একদম উপরের অংশেই ভেসে বেড়াচ্ছিল। অদ্ভুত এই সামুদ্রিক রহস্যময় বস্তু বা প্রাণী যা-ই বলা হোক না কেন, সেটার ভিডিও ইউটিউব ও টুইটারের মাধ্যমে ছড়িয়ে গিয়েছে এবং অনেকেই এটাকে ‘এলিয়েন’ বলে নিজেদের চোখে দেখার দাবি করেছেন!
বেশ কয়েকজন এটাকে ধর্মীয় নিদর্শন বলে দাবী করেছেন। যেখানে আরেক দল মানুষের ধারণা, ব্রিস্টল চিড়িয়াখানা থেকেও এই রহস্যময় প্রাণীটি পালিয়ে বের হয়ে এসেছে, যেটার কথা কেউ এতদিন জানতো না। জীববিজ্ঞানীরা স্বীকার করেছেন যে, এই রহস্যময় প্রাণীটি নিয়ে তারা দ্বিধান্বিত।
বেশ কয়েকজন এটাকে ধর্মীয় নিদর্শন বলে দাবী করেছেন। যেখানে আরেক দল মানুষের ধারণা, ব্রিস্টল চিড়িয়াখানা থেকেও এই রহস্যময় প্রাণীটি পালিয়ে বের হয়ে এসেছে, যেটার কথা কেউ এতদিন জানতো না। জীববিজ্ঞানীরা স্বীকার করেছেন যে, এই রহস্যময় প্রাণীটি নিয়ে তারা দ্বিধান্বিত।


তবে তাদের ধারনা, এটা কোন সামুদ্রিক প্রাণী হবে, যেটা পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছে। ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস এর ডক্টর স্টিভ সিম্পসন বলেন, “এটা খুব অদ্ভুত একটা প্রাণী। জানি না আসলে এটা কি দিয়ে তৈরি! হতে পারে, এটা কোন বিশেষ প্রজাতির জেলিফিশ। তবে আমি এর আগে কখনো এরকম কিছু দেখি নাই।“
আরো অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে, এটা একদম ব্যস্ত সমুদ্রে সবার সামনেই দেখা দিয়েছে। এরকম অনেক প্রাণীই রয়েছে যাদের আলোক বিচ্ছুরণের ক্ষমতা রয়েছে। এরা অন্ধকারেও জ্বল জ্বল করে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সামুদ্রিক ঝড় থেকে বাঁচার জন্য এই প্রাণীটি বন্দরের পোতাশ্রয়ে এসে ঢুকেছিল। তবে ঘটনা যাই হোক না কেন, সবাই এই রহস্যময় প্রাণীটিকে বেশ চমকপ্রদ হিসেবেই মনে করছেন। আবার অনেকের এটাও ধারণা, কেউ একজন মজা করার জন্যও এই জিনিসটি তৈরি করে থাকতে পারে!
এখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি এটা আসলে কি ছিল। তবে যখন এটাকে দেখা যায়, তখন অনেক মানুষ সাথে সাথে তাদের ক্যামেরা বের করেন ও এটার ছবি/ভিডিও তুলে ফেলেন।
চলুন এবার তাহলে ভিডিওটি দেখে নেওয়া যাক,
আরো অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে, এটা একদম ব্যস্ত সমুদ্রে সবার সামনেই দেখা দিয়েছে। এরকম অনেক প্রাণীই রয়েছে যাদের আলোক বিচ্ছুরণের ক্ষমতা রয়েছে। এরা অন্ধকারেও জ্বল জ্বল করে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সামুদ্রিক ঝড় থেকে বাঁচার জন্য এই প্রাণীটি বন্দরের পোতাশ্রয়ে এসে ঢুকেছিল। তবে ঘটনা যাই হোক না কেন, সবাই এই রহস্যময় প্রাণীটিকে বেশ চমকপ্রদ হিসেবেই মনে করছেন। আবার অনেকের এটাও ধারণা, কেউ একজন মজা করার জন্যও এই জিনিসটি তৈরি করে থাকতে পারে!
এখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি এটা আসলে কি ছিল। তবে যখন এটাকে দেখা যায়, তখন অনেক মানুষ সাথে সাথে তাদের ক্যামেরা বের করেন ও এটার ছবি/ভিডিও তুলে ফেলেন।
চলুন এবার তাহলে ভিডিওটি দেখে নেওয়া যাক,
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন