মাইক্রোসফটঃ
পপুলার ইলেকট্রনিকস ম্যাগাজিনের ১৯৭৫ সালের জানুয়ারি সংখ্যায় পৃথিবীর প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার হিসেবে খ্যাত অ্যালটেয়ার ৮৮০০-এর খবর প্রকাশিত হয়। কম্পিউটারটির জন্য প্রোগ্রাম লিখতে একটি প্রোগ্রামিং ভাষার প্রয়োজন ছিল। দুই বাল্যবন্ধু পল অ্যালেন ও বিল গেটস সেই সুযোগটি গ্রহণ করেন। অ্যালটেয়ার ৮৮০০-এর নির্মাতা কোম্পানি এমআইটিএসকে ফোন করে গেটস জানান যে তাঁদের কাছে একটি কার্যকরী ইন্টারপ্রিটার আছে। আসলে তাঁদের কাছে কিছুই ছিল না। এদিকে এমআইটিএস থেকে নমুনা দেখানোর জন্য ডাকা হলে গেটস ও অ্যালেন বিপাকে পড়ে যান। অনেকটা তাড়াহুড়া করে তাঁরা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা তৈরি করেন এবং এমআইটিএসে সফলতার সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে তা চালান। এমআইটিএস সেটি কিনে নেয় এবং অ্যালটেয়ার বেসিক নামে প্রচার করে। ১৯৭৫ সালের এপ্রিলের ৪ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন এর নাম ছিল মাইক্রোসফট।
পপুলার ইলেকট্রনিকস ম্যাগাজিনের ১৯৭৫ সালের জানুয়ারি সংখ্যায় পৃথিবীর প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার হিসেবে খ্যাত অ্যালটেয়ার ৮৮০০-এর খবর প্রকাশিত হয়। কম্পিউটারটির জন্য প্রোগ্রাম লিখতে একটি প্রোগ্রামিং ভাষার প্রয়োজন ছিল। দুই বাল্যবন্ধু পল অ্যালেন ও বিল গেটস সেই সুযোগটি গ্রহণ করেন। অ্যালটেয়ার ৮৮০০-এর নির্মাতা কোম্পানি এমআইটিএসকে ফোন করে গেটস জানান যে তাঁদের কাছে একটি কার্যকরী ইন্টারপ্রিটার আছে। আসলে তাঁদের কাছে কিছুই ছিল না। এদিকে এমআইটিএস থেকে নমুনা দেখানোর জন্য ডাকা হলে গেটস ও অ্যালেন বিপাকে পড়ে যান। অনেকটা তাড়াহুড়া করে তাঁরা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা তৈরি করেন এবং এমআইটিএসে সফলতার সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে তা চালান। এমআইটিএস সেটি কিনে নেয় এবং অ্যালটেয়ার বেসিক নামে প্রচার করে। ১৯৭৫ সালের এপ্রিলের ৪ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন এর নাম ছিল মাইক্রোসফট।


ইনটেলঃ
ফেয়ারচাইল্ড সেমিকনডাক্টর কোম্পানির দুজন গবেষক গর্ডন মুর ও রবার্ট নয়েচ ফেয়ারচাইল্ডের কাজ ছেড়ে নিজস্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। মূলধন বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিলে রবার্ট নয়েচ তাঁর পরিকল্পনা একটি কাগজে লিখে সানফ্রানসিসকোর বিনিয়োগকারী আরথার রকের কাছে পেশ করেন। রক তাঁদের পরিকল্পনায় সন্তুষ্ট হয়ে ১০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেন এবং আরও ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের পরিবর্তনযোগ্য ঋণপত্র বিক্রি করে মূলধনের সমস্যা দূর করেন। অবশেষে ১৯৬৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টেইন ভিউয়ে রককে চেয়ারম্যান করে মুর ও নয়েচ প্রতিষ্ঠা করেন এনএম ইলেকট্রনিকস। পরবর্তী সময়ে নাম পাল্টে ইন্টিগ্রেটেড ইলেকট্রনিকস থেকে ইনটেল নামটি নেওয়া হয়। ১৯৭১ সালে ইনটেল বাজারে ছাড়ে পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক মাইক্রোপ্রসেসর।
ফেয়ারচাইল্ড সেমিকনডাক্টর কোম্পানির দুজন গবেষক গর্ডন মুর ও রবার্ট নয়েচ ফেয়ারচাইল্ডের কাজ ছেড়ে নিজস্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। মূলধন বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিলে রবার্ট নয়েচ তাঁর পরিকল্পনা একটি কাগজে লিখে সানফ্রানসিসকোর বিনিয়োগকারী আরথার রকের কাছে পেশ করেন। রক তাঁদের পরিকল্পনায় সন্তুষ্ট হয়ে ১০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেন এবং আরও ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের পরিবর্তনযোগ্য ঋণপত্র বিক্রি করে মূলধনের সমস্যা দূর করেন। অবশেষে ১৯৬৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টেইন ভিউয়ে রককে চেয়ারম্যান করে মুর ও নয়েচ প্রতিষ্ঠা করেন এনএম ইলেকট্রনিকস। পরবর্তী সময়ে নাম পাল্টে ইন্টিগ্রেটেড ইলেকট্রনিকস থেকে ইনটেল নামটি নেওয়া হয়। ১৯৭১ সালে ইনটেল বাজারে ছাড়ে পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক মাইক্রোপ্রসেসর।
অ্যাপলঃ
স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক, হাইস্কুলে দুজন বন্ধু ছিলেন। তাঁরা দুজনেই হাইস্কুল শেষ করার আগেই স্কুল ছেড়ে দেন। সে সময় জবস কাজ করতেন আটারিতে আর ওজনিয়াক হিউলেট-প্যাকার্ডে। এদিকে ওজনিয়াক একটি কম্পিউটারের নকশা করেছিলেন, যেটা তিনি একটি কম্পিউটার ক্লাব প্রদর্শনীতে নিয়ে আসেন। সেখানে দেখা হয় জবসের সঙ্গে। জবস সেই কম্পিউটারটি বিক্রি করার পরামর্শ দেন। কম্পিউটারটির নামকরণ করা হয় অ্যাপলে ১। অবশেষে অ্যাপলে ১ বিক্রির প্রয়োজনেই স্টিভ জবস, স্টিভ ওজনিয়াক ও রোনাল্ড ওয়েন ১৯৭৬ সালের এপ্রিলের ১ তারিখে প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাপল কম্পিউটার।
লেখকঃ মেহেদী হাসান।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক, হাইস্কুলে দুজন বন্ধু ছিলেন। তাঁরা দুজনেই হাইস্কুল শেষ করার আগেই স্কুল ছেড়ে দেন। সে সময় জবস কাজ করতেন আটারিতে আর ওজনিয়াক হিউলেট-প্যাকার্ডে। এদিকে ওজনিয়াক একটি কম্পিউটারের নকশা করেছিলেন, যেটা তিনি একটি কম্পিউটার ক্লাব প্রদর্শনীতে নিয়ে আসেন। সেখানে দেখা হয় জবসের সঙ্গে। জবস সেই কম্পিউটারটি বিক্রি করার পরামর্শ দেন। কম্পিউটারটির নামকরণ করা হয় অ্যাপলে ১। অবশেষে অ্যাপলে ১ বিক্রির প্রয়োজনেই স্টিভ জবস, স্টিভ ওজনিয়াক ও রোনাল্ড ওয়েন ১৯৭৬ সালের এপ্রিলের ১ তারিখে প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাপল কম্পিউটার।
লেখকঃ মেহেদী হাসান।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন