![]() |
“টানা সেতু” বা “Drawbridge” |
“সেই সমস্ত সেতুকেই আমরা নড়ন-চড়ন সেতু বলিবো যাহারা জলযানসমূহকে তাহার নিচ দিয়া চলিয়া যাইতে দিবার উদ্দেশ্যে নিজেরা নানান ভাবে নড়াচড়া করিয়া থাকে।”
নানান ধরনের নড়ন-চড়ন সেতু দেখিতে পাওয়া যায়। একে একে সকল প্রকার নড়ন-চড়ন সেতু লইয়াই লেখার ইচ্ছা রহিয়াছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজকে যেই ধরনের নড়ন-চড়ন সেতু লইয়া লিখিতেছি তাহাকে বলা হয় “টানা-সেতু” বা “Drawbridge” । (বিশেষ দ্রষ্টব্য: বাংলা নামের প্রতি খুব একটা শ্রদ্ধা না রাখিলেও চলিবে) নড়ন-চড়ন সেতুগুলি কি ভাবে নড়াচড়া করিয়া থাকে তাহার উপর ভিত্তি করিয়াই তাহাদেরকে নামকরণ করা হয়।
টানা সেতুঃ
যে সমস্ত সেতুকে একপাশ হইতে শক্ত কাছি বা দড়ির সাহায্যে টানিয়া অন্য মাথা তুলিয়া ফেলা হয় সেই সমস্ত সেতুকে “টানা-সেতু” বলিয়া থাকে।
টানা-টানির বিষয়টি মোটামুটি এই রকম,
নানান ধরনের নড়ন-চড়ন সেতু দেখিতে পাওয়া যায়। একে একে সকল প্রকার নড়ন-চড়ন সেতু লইয়াই লেখার ইচ্ছা রহিয়াছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজকে যেই ধরনের নড়ন-চড়ন সেতু লইয়া লিখিতেছি তাহাকে বলা হয় “টানা-সেতু” বা “Drawbridge” । (বিশেষ দ্রষ্টব্য: বাংলা নামের প্রতি খুব একটা শ্রদ্ধা না রাখিলেও চলিবে) নড়ন-চড়ন সেতুগুলি কি ভাবে নড়াচড়া করিয়া থাকে তাহার উপর ভিত্তি করিয়াই তাহাদেরকে নামকরণ করা হয়।
টানা সেতুঃ
যে সমস্ত সেতুকে একপাশ হইতে শক্ত কাছি বা দড়ির সাহায্যে টানিয়া অন্য মাথা তুলিয়া ফেলা হয় সেই সমস্ত সেতুকে “টানা-সেতু” বলিয়া থাকে।
টানা-টানির বিষয়টি মোটামুটি এই রকম,
আদিকাল হইতেই এই সমস্ত টানা-সেতুর ব্যবহার পরিলক্ষিত হইয়া আসিতেছে। সেই সময়ে টানা সেতুগুলি ব্যবহার করা হইতো দূর্গগুলিতে।
দূর্গের চারিপাশে পরিখা খনন কররিয়া পরিখার নিচে চোখা চোখা লৌহদণ্ড অথবা কাষ্টদণ্ড পুতিয়া রাখা হইতো। কখনবা সেইখানে পানি দিয়া পরিপূর্ন করিয়া রাখা হইতো। আবার সেই পানিতে কুমীর বা বিষাক্ত সাপও ছেড়িয়া রাখিতো। সেই পরিখার উপর দিয়া দূর্গে প্রবেশের প্রবেশদ্বারে এই “টানা সেতু” স্থাপন করা হইতো। এগুলিকে “দূর্গ টানা সেতু” বলিতে পারি আমরা। তাহাছাড়া বড়বড় প্রাসাদেও এই ধরনের “টানা সেতুর” ব্যবহার দেখা যাইতো।
আদিকালেই এই সমস্ত “টানা সেতুর” ব্যবহার শেষ হইয়াছে ভাবিলে ভুল করিবেন। এই আজিকের সময়েও সেই আদিকালের “টানা সেতুর” আধুনিক সংস্করণ দেখিতে পাওয়া যায়। তবে ইহারা দূর্গ বা প্রাসাদ ছাড়িয়া নদী বা খালের উপর স্থান করিয়া লইয়াছে। নিচে তাহাদের কিছু নমুনা পেশকরা হইলো।
দূর্গের চারিপাশে পরিখা খনন কররিয়া পরিখার নিচে চোখা চোখা লৌহদণ্ড অথবা কাষ্টদণ্ড পুতিয়া রাখা হইতো। কখনবা সেইখানে পানি দিয়া পরিপূর্ন করিয়া রাখা হইতো। আবার সেই পানিতে কুমীর বা বিষাক্ত সাপও ছেড়িয়া রাখিতো। সেই পরিখার উপর দিয়া দূর্গে প্রবেশের প্রবেশদ্বারে এই “টানা সেতু” স্থাপন করা হইতো। এগুলিকে “দূর্গ টানা সেতু” বলিতে পারি আমরা। তাহাছাড়া বড়বড় প্রাসাদেও এই ধরনের “টানা সেতুর” ব্যবহার দেখা যাইতো।
আদিকালেই এই সমস্ত “টানা সেতুর” ব্যবহার শেষ হইয়াছে ভাবিলে ভুল করিবেন। এই আজিকের সময়েও সেই আদিকালের “টানা সেতুর” আধুনিক সংস্করণ দেখিতে পাওয়া যায়। তবে ইহারা দূর্গ বা প্রাসাদ ছাড়িয়া নদী বা খালের উপর স্থান করিয়া লইয়াছে। নিচে তাহাদের কিছু নমুনা পেশকরা হইলো।
“Slauerhoffbrug” সেতুঃ
যাহা Netherlands অবস্থিত। শতর্কিকরণঃ সেতুর নাম উচ্চারণ করিবার কালে দুই একটা পোঁকে খাওয়া দূর্বল দাঁত পরিয়া গেলে লেখক দায়ি হইবে না। নিজ দায়িত্বে উচ্চারণ করিবেন।
Gloucester dock-এর টানা সেতুঃ
যাহা Netherlands অবস্থিত। শতর্কিকরণঃ সেতুর নাম উচ্চারণ করিবার কালে দুই একটা পোঁকে খাওয়া দূর্বল দাঁত পরিয়া গেলে লেখক দায়ি হইবে না। নিজ দায়িত্বে উচ্চারণ করিবেন।
Gloucester dock-এর টানা সেতুঃ
এবার দেখেন কিছু টানা-সেতুন নমুনা যাহাদের মাঝখান হইতে দুই ভাগ হইয়া যায়।
Willamette নদীর উপরে টানা সেতুঃ
Willamette নদীর উপরে টানা সেতুঃ
Amsterdam টানা সেতুঃ
ইহা Amsterdamএর Magere Brug টানা সেতুঃ
লেখকঃ মরু ভূমির জলদস্যু।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পেজ।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পেজ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন