পূর্বের পর্বঃ অমীমাংসিত ভারতীয় রহস্য (১ম পর্ব)
ভারতীয় সংস্কৃতি আর সভ্যতা বলা চলে বিশ্বের সব থেকে পুরাতন সভ্যতা গুলির মধ্যে অন্যতম। এই সভ্যতায় যে কত কিছু আছে তা বলে হয়ত শেষ করা যাবে না। এই যেমন ধরুন, দাবার আবিষ্কার হয়েছিল এই সভ্যতায়। যা হোক আজ আপনাদের জানাব এই ভারতীয় সভ্যতার ১০টি অমীমাংসিত রহস্য। তাহলে চলুন শুরু করা যাক প্রথম পর্ব।
ভারতীয় সংস্কৃতি আর সভ্যতা বলা চলে বিশ্বের সব থেকে পুরাতন সভ্যতা গুলির মধ্যে অন্যতম। এই সভ্যতায় যে কত কিছু আছে তা বলে হয়ত শেষ করা যাবে না। এই যেমন ধরুন, দাবার আবিষ্কার হয়েছিল এই সভ্যতায়। যা হোক আজ আপনাদের জানাব এই ভারতীয় সভ্যতার ১০টি অমীমাংসিত রহস্য। তাহলে চলুন শুরু করা যাক প্রথম পর্ব।
০৫) অমর ব্যক্তিদের শহরঃ
হিমালয়ের আশেপাশের অঞ্চল গুলি বেশ রহস্যে ঘেরা। অবশ্য তার বেশ ভাল ব্যাখ্যা আছে। যেহেতু এই এলাকা গুলিতে যাতায়ত ব্যবস্থা খুব একটা ভাল না তাই এই সব এলাকায় লোকজনের যাতায়ত তেমন একটা নেই বললেই চলে। আর তাপমাত্রার অভাবের কারনে এইসব এলাকায় তেমন একটা জনবসতিও নেই। আর এই কারনেই হয়ত এই সব এলাকা নিয়ে বেশ রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। আর এই সব রহস্যে ঘেরা সব অঞ্চলের মধ্যে সব থেকে রহস্যময় এলাকা 'জ্ঞানগঞ্জ' (Gyanganj)। প্রাচীন ভারতীয় লোককথা এবং তিব্বতিদের মতে এই জ্ঞানগঞ্জে অমর ব্যক্তিদের বসবাস। যাদের কি না সাধারন চোখ দেখতে পারে না। মানে বিশেষ বিশেষ লোকেরাই শুধু মাত্র তাদের দেখতে পারেন। এই অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রশান্তি এবং চূড়ান্ত জ্ঞানের স্থান। ইন্ডিয়ার বিখ্যাত 'সাঁই কাকা গুরু' (Sai Kaka Guru), তার কোন এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন তিনি বেশ কয়েকবার এই জ্ঞানগঞ্জে এসেছেন। অনেক সাধু এবং মহাত্মাদের ধারনা তাদের জ্ঞানের আসল উৎস এই জ্ঞানগঞ্জ।
হিমালয়ের আশেপাশের অঞ্চল গুলি বেশ রহস্যে ঘেরা। অবশ্য তার বেশ ভাল ব্যাখ্যা আছে। যেহেতু এই এলাকা গুলিতে যাতায়ত ব্যবস্থা খুব একটা ভাল না তাই এই সব এলাকায় লোকজনের যাতায়ত তেমন একটা নেই বললেই চলে। আর তাপমাত্রার অভাবের কারনে এইসব এলাকায় তেমন একটা জনবসতিও নেই। আর এই কারনেই হয়ত এই সব এলাকা নিয়ে বেশ রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। আর এই সব রহস্যে ঘেরা সব অঞ্চলের মধ্যে সব থেকে রহস্যময় এলাকা 'জ্ঞানগঞ্জ' (Gyanganj)। প্রাচীন ভারতীয় লোককথা এবং তিব্বতিদের মতে এই জ্ঞানগঞ্জে অমর ব্যক্তিদের বসবাস। যাদের কি না সাধারন চোখ দেখতে পারে না। মানে বিশেষ বিশেষ লোকেরাই শুধু মাত্র তাদের দেখতে পারেন। এই অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রশান্তি এবং চূড়ান্ত জ্ঞানের স্থান। ইন্ডিয়ার বিখ্যাত 'সাঁই কাকা গুরু' (Sai Kaka Guru), তার কোন এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন তিনি বেশ কয়েকবার এই জ্ঞানগঞ্জে এসেছেন। অনেক সাধু এবং মহাত্মাদের ধারনা তাদের জ্ঞানের আসল উৎস এই জ্ঞানগঞ্জ।


০৪) সম্রাট আশোকের নয় জন অজানা মানুষঃ
এ নিয়ে এর পূর্বে 'সাতটি ভারতীয় ষড়যন্ত্র' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
এ নিয়ে এর পূর্বে 'সাতটি ভারতীয় ষড়যন্ত্র' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
০৩) সুভাষ চন্দ্র বোসের মৃত্যুঃ
এ নিয়ে এর পূর্বে 'সাতটি ভারতীয় ষড়যন্ত্র' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
এ নিয়ে এর পূর্বে 'সাতটি ভারতীয় ষড়যন্ত্র' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
০২) ১৬০০ বছর পুরাতন লোহার পিলারঃ
এ নিয়ে এর পূর্বে '২০টি রহস্যময় স্থান (শেষ পর্ব)' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
এ নিয়ে এর পূর্বে '২০টি রহস্যময় স্থান (শেষ পর্ব)' লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। তাই এখানে বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না।
০১) নয়া দিল্লীর মানব বানরঃ
প্রায় ১৫ বছর আগে ২০০১ সালে মানব বানর আত্মপ্রকাশ করে নয়া দিল্লীতে। অনেকেই বলেন যে, এই মানব বানর ৪ ফুট লম্বা কালো লোমে ঢাকা দেহ আর মাথায় ধাতব হেলমেট আর হাতে ধাতব নখ। আবার অনেকেই বলেন যে, দেখতে একদম মানুষের দেহ আর চেহারা বানরের মত এই মানব বানর ৮ ফুট লম্বা। ১৩ই মে ২০০১ সালে, ১৫ জন ব্যক্তি এই বানর মানব দ্বারা আক্রান্ত হয়, আর তাদের দেহে দেখা যায় আঘাত, কামড় এবং আঁচড়ের চিহ্ন। প্রায় একমাস যাবত নয় দিল্লীর মানুষ এই মানব বানরের ভয়ে আতঙ্কিত দিন কাটায়। তারপর এই ঘটনা ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যায়। আজ পর্যন্ত নয়া দিল্লীর এই মানব বানরের কোন খোঁজ মেলেনি আর এই রহস্যের উতঘাটন পর্যন্ত হয় নি।
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
প্রায় ১৫ বছর আগে ২০০১ সালে মানব বানর আত্মপ্রকাশ করে নয়া দিল্লীতে। অনেকেই বলেন যে, এই মানব বানর ৪ ফুট লম্বা কালো লোমে ঢাকা দেহ আর মাথায় ধাতব হেলমেট আর হাতে ধাতব নখ। আবার অনেকেই বলেন যে, দেখতে একদম মানুষের দেহ আর চেহারা বানরের মত এই মানব বানর ৮ ফুট লম্বা। ১৩ই মে ২০০১ সালে, ১৫ জন ব্যক্তি এই বানর মানব দ্বারা আক্রান্ত হয়, আর তাদের দেহে দেখা যায় আঘাত, কামড় এবং আঁচড়ের চিহ্ন। প্রায় একমাস যাবত নয় দিল্লীর মানুষ এই মানব বানরের ভয়ে আতঙ্কিত দিন কাটায়। তারপর এই ঘটনা ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যায়। আজ পর্যন্ত নয়া দিল্লীর এই মানব বানরের কোন খোঁজ মেলেনি আর এই রহস্যের উতঘাটন পর্যন্ত হয় নি।
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন