কেনি ইষ্টার্ডে একজন ৩৫ বছর বয়সের আমেরিকান যিনি জন্ম গ্রহন করেছেন Sacral Agenesis রোগ নিয়ে। এর ফলে তার মেরুদন্ডের নিচের অংশ কোন প্রকার বৃদ্ধি পায় নায়। তার স্বাস্থ্য গত ত্রুটির কারনে ডাক্তাররা তার অকার্য পা কে সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হন।
কেনির কোন দিন চাকাওয়ালা চেয়ার বা নকল পার প্রতি কোন প্রকার টান ছিল না। একারনেই ছোট বেলা থেকে বাবার সাহায্যে দু'হাতে চলা শিখেছেন এবং স্কেট বোর্ডের মাধ্যমে বেশী দুরত্বের পথ পারি দেওয়াটাও রপ্ত করেন।
সে অন্যান্য মানুষের মত বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা পছন্দ করেন, তবে তার প্রিয় খেলা "বলিং বল"।
বর্তমানে তিনি তার প্রিয়তমা স্ত্রী "নিকি" কে নিয়ে আর দু সন্তানকে নিয়ে সুখে শান্তিতে আছে। নিকি প্রেগ্নেন্ট হন কেনির সাথে সম্পর্কে সুচনা লগনে। অবশ্য এসময় DNA টেষ্ট করা হয় যে আসলেই সন্তান কেনির কিনা। কেননা ডাক্তাররা ভেবেছিল কেনি কোন দিন নিজ সন্তানের পিতা হতে পারবে না। কিন্তু কেনি পৃথিবীর একমাত্র পুরুষ যে অর্ধেক শরীর নিয়ে সন্তানের জনক হয়েছেন।
এখন চলুন তার জীবন থেকে নেওয়া কিছু ছবি দেখে আসি,


কেনির কোন দিন চাকাওয়ালা চেয়ার বা নকল পার প্রতি কোন প্রকার টান ছিল না। একারনেই ছোট বেলা থেকে বাবার সাহায্যে দু'হাতে চলা শিখেছেন এবং স্কেট বোর্ডের মাধ্যমে বেশী দুরত্বের পথ পারি দেওয়াটাও রপ্ত করেন।
সে অন্যান্য মানুষের মত বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা পছন্দ করেন, তবে তার প্রিয় খেলা "বলিং বল"।
বর্তমানে তিনি তার প্রিয়তমা স্ত্রী "নিকি" কে নিয়ে আর দু সন্তানকে নিয়ে সুখে শান্তিতে আছে। নিকি প্রেগ্নেন্ট হন কেনির সাথে সম্পর্কে সুচনা লগনে। অবশ্য এসময় DNA টেষ্ট করা হয় যে আসলেই সন্তান কেনির কিনা। কেননা ডাক্তাররা ভেবেছিল কেনি কোন দিন নিজ সন্তানের পিতা হতে পারবে না। কিন্তু কেনি পৃথিবীর একমাত্র পুরুষ যে অর্ধেক শরীর নিয়ে সন্তানের জনক হয়েছেন।
এখন চলুন তার জীবন থেকে নেওয়া কিছু ছবি দেখে আসি,
লেখকঃ জানা অজানার পথিক।
পুরাই টাস্কি খাইলাম... :o
উত্তরমুছুন