কুমির আর বানরের গল্পটি আপনারা তো সবাই জানেন, ঐ যে এক দেশে এক নদীর ধারে জাম গাছে থাকতো এক বানর আর তার বন্ধু ছিলো এক কুমির। কিন্তু কুমির ছিলো ভয়ানক পাজি, সে চাইতো যেভাবে হোক বানরের কলিজা খাবে। কিন্তু সে শেষ পর্যন্ত আর বানরের কলিজা খেতে পারে না। কেনো? কারণ বানর বুদ্ধি করে বেঁচে যায় সে যাত্রায়। এই গল্প নাহয় আরেকদিন করা যাবে, তারচেয়ে চলেন আজ আমরা এক কুমিরের খামারে ঘুরে আসি। কোথায় সেই খামার? সে কিন্তু আমাদের দেশেই। সেখানে যত্ন করে লালন পালন করে বড়ো করা হয় কুমির। মানে এক কথায় কুমির চাষ করা হয় সে খামারে। বেশি কথা বলে তো কাজ নেই চলো তবে সেই খামারে ঘুরে আসি।
কুমিরের খামারের খোঁজেঃ
এই খামার কিন্তু ঢাকা থেকে খুব কাছেই আছে। আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী যেকোনো গাড়িতে চড়ে বসতে হবে। আর নামতে হবে গিয়ে ভালুকাতে। এখানেই রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড নামের এই কুমিরের খামারটি অবস্থিত। ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে নেমে আপনাদের আরো ২০ কিলোমিটার পশ্চিমে যেতে হবে। জায়গাটির নাম উথরা বাজার। বাস কিংবা টেম্পুতেই উথরা বাজার পৌঁছাতে হবে। এরপর সেখান থেকে ভ্যানে চেপে আরো দেড় কিঃমিঃ পশ্চিমে গেলেই পাবে হাতিবেড় গ্রাম। একেবারে বইয়ের মত সে গ্রামটি। দিনের বেলাতেই ঝিঁঝিঁ ডাকে, আর রয়েছে পাখির মিষ্টি মধুর কলতান। এই ছায়াঘেরা, শান্ত, সুশিল গ্রামেই আছে কুমিরের খামারটি।
খামারের প্রতিষ্ঠাঃ
খামারটির প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাক আহমেদ। তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে। পনের একর জায়গা জুড়ে এই কুমিরের খামারটি গড়ে তোলা হয়েছে। যেখানে ছয় একরের মধ্যে খামার বিস্তৃত হয়েছে। প্রায় ৫কোটি টাকা বিনিয়োগ করে খামারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশে কুমির ধরে চাষ করার কোন আইন নেই। তাই তিনি মালয়েশিয়ার জংশন ক্রোকোডাইল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কুমির কেনেন। দেড় কোটি টাকা ব্যায়ে মোট ৭৫টি কুমির কিনে আনা হয় সেসময়। এই খামারে মোট পুকুর আছে ৩২টি। যেগুলোর গভীরতা ৫ থেকে ৬ ফুট। এখানে ছোট-বড় মিলে বর্তমানে মোট কুমিরের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক হাজারের উপরে। বাংলাদেশের আবহাওয়া কুমির চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এই খামারে ক্রোকোডাইল স্পোরোসাস নামের একটি প্রজাতি আছে। এটি লোনা পানির কুমির হলেও স্বচ্ছ পানিতে বেঁচে থাকে।
এই খামার কিন্তু ঢাকা থেকে খুব কাছেই আছে। আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী যেকোনো গাড়িতে চড়ে বসতে হবে। আর নামতে হবে গিয়ে ভালুকাতে। এখানেই রেপটাইলস ফার্ম লিমিটেড নামের এই কুমিরের খামারটি অবস্থিত। ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে নেমে আপনাদের আরো ২০ কিলোমিটার পশ্চিমে যেতে হবে। জায়গাটির নাম উথরা বাজার। বাস কিংবা টেম্পুতেই উথরা বাজার পৌঁছাতে হবে। এরপর সেখান থেকে ভ্যানে চেপে আরো দেড় কিঃমিঃ পশ্চিমে গেলেই পাবে হাতিবেড় গ্রাম। একেবারে বইয়ের মত সে গ্রামটি। দিনের বেলাতেই ঝিঁঝিঁ ডাকে, আর রয়েছে পাখির মিষ্টি মধুর কলতান। এই ছায়াঘেরা, শান্ত, সুশিল গ্রামেই আছে কুমিরের খামারটি।


খামারের প্রতিষ্ঠাঃ
খামারটির প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাক আহমেদ। তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে। পনের একর জায়গা জুড়ে এই কুমিরের খামারটি গড়ে তোলা হয়েছে। যেখানে ছয় একরের মধ্যে খামার বিস্তৃত হয়েছে। প্রায় ৫কোটি টাকা বিনিয়োগ করে খামারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশে কুমির ধরে চাষ করার কোন আইন নেই। তাই তিনি মালয়েশিয়ার জংশন ক্রোকোডাইল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কুমির কেনেন। দেড় কোটি টাকা ব্যায়ে মোট ৭৫টি কুমির কিনে আনা হয় সেসময়। এই খামারে মোট পুকুর আছে ৩২টি। যেগুলোর গভীরতা ৫ থেকে ৬ ফুট। এখানে ছোট-বড় মিলে বর্তমানে মোট কুমিরের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক হাজারের উপরে। বাংলাদেশের আবহাওয়া কুমির চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এই খামারে ক্রোকোডাইল স্পোরোসাস নামের একটি প্রজাতি আছে। এটি লোনা পানির কুমির হলেও স্বচ্ছ পানিতে বেঁচে থাকে।
কি খায় কুমির?
এই যে এতগুলো কুমির, এরা কি খায়? এদের কোনো আলাদা খাবার নেই, আপনি যা খান এরাও তাই খায়। বাচ্চা কুমিরগুলো মুরগি আর গরুর মাংসের কিমা খায়। আর মা-বাবা কুমিরগুলো খায় মুরগীর মাংস, গরুর মাংস ও মাছ। তবে বড় কুমিরগুলোকে সপ্তাহে একদিন খাবার দিলেই হয়। আর বাচ্চা কুমিরগুলোকে প্রত্যেকদিন খাবার দেয়া হয়। এদের খাবার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয় তাদের মোট ওজনের উপর। অর্থাৎ মোট ওজনের শতকরা ২০ ভাগ খাদ্য দেয়া হয় তাদেরকে।
এই যে এতগুলো কুমির, এরা কি খায়? এদের কোনো আলাদা খাবার নেই, আপনি যা খান এরাও তাই খায়। বাচ্চা কুমিরগুলো মুরগি আর গরুর মাংসের কিমা খায়। আর মা-বাবা কুমিরগুলো খায় মুরগীর মাংস, গরুর মাংস ও মাছ। তবে বড় কুমিরগুলোকে সপ্তাহে একদিন খাবার দিলেই হয়। আর বাচ্চা কুমিরগুলোকে প্রত্যেকদিন খাবার দেয়া হয়। এদের খাবার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয় তাদের মোট ওজনের উপর। অর্থাৎ মোট ওজনের শতকরা ২০ ভাগ খাদ্য দেয়া হয় তাদেরকে।
বড় বড় ডিমঃ
একেকটি কুমির প্রাপ্তবয়স্ক হতে সময় নেয় ১২ বছর। প্রাপ্তবয়স্ক হবার পর তারা হাঁস-মুরগীর মতো ডিম দেয়। তবে এদের ডিমের আকৃতি রাজ হাঁসের মতো বড়। এদের ডিম দেবার সময় হলো বর্ষাকাল। সাধারণত বিশ থেকে আশিটি ডিম দেয় একেকটি কুমির। ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৮০ থেকে ৮৬ দিনেই ডিম থেকে ক্ষুদে ক্ষুদে কুমির ছানারা ফুটে বের হয়। বলতেই পারেন, এই তাপমাত্রা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করা হয়? এখানে ইনকিউবেটরে কুমিরের বাচ্চা ফোটানো হয়। ডিম ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই ক্ষুদে বাচ্চাদের সংগ্রহ করে আরেকটি ইনকিউবেটরে রাখা হয়। কারণ বাচ্চাগুলোর নাভি থেকে কুসুম ছাড়তে সময় লাগে ৭২ ঘন্টা। এরপর শিশু কুমিরদেরকে নার্সারিতে নিয়ে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখা হয়। জন্মের পর একটি কুমির প্রায় ১২ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। প্রায় দুই বছর বয়স হবার পর বাচ্চা কুমিরগুলোকে আকারভেদে পুকুরে স্থানান্তর করা হয়।
একেকটি কুমির প্রাপ্তবয়স্ক হতে সময় নেয় ১২ বছর। প্রাপ্তবয়স্ক হবার পর তারা হাঁস-মুরগীর মতো ডিম দেয়। তবে এদের ডিমের আকৃতি রাজ হাঁসের মতো বড়। এদের ডিম দেবার সময় হলো বর্ষাকাল। সাধারণত বিশ থেকে আশিটি ডিম দেয় একেকটি কুমির। ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৮০ থেকে ৮৬ দিনেই ডিম থেকে ক্ষুদে ক্ষুদে কুমির ছানারা ফুটে বের হয়। বলতেই পারেন, এই তাপমাত্রা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করা হয়? এখানে ইনকিউবেটরে কুমিরের বাচ্চা ফোটানো হয়। ডিম ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই ক্ষুদে বাচ্চাদের সংগ্রহ করে আরেকটি ইনকিউবেটরে রাখা হয়। কারণ বাচ্চাগুলোর নাভি থেকে কুসুম ছাড়তে সময় লাগে ৭২ ঘন্টা। এরপর শিশু কুমিরদেরকে নার্সারিতে নিয়ে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখা হয়। জন্মের পর একটি কুমির প্রায় ১২ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। প্রায় দুই বছর বয়স হবার পর বাচ্চা কুমিরগুলোকে আকারভেদে পুকুরে স্থানান্তর করা হয়।
মারামারি রোগঃ
একেকটি কুমির প্রায় একশ বছর বাঁচে। এর মাঝে এদের রোগ হয় এবং রোগ হয়ে মারাও যায় কুমির। কুমিরদের একটা রোগ হলো মারামারি রোগ। শুনেছেন এই রোগের নাম? আসলে এটা কোনো রোগ নয়। কোনো কোনো সময় দুটি কুমির মারামারি করে আহত হয় এবং এর ফলে যে ক্ষত হয় তা থেকে মরে যেতে পারে। আর প্রাকৃতির নিয়মে অর্থাৎ বয়স হয়ে গেলে তো মারা যায়ই। এরা খুবই হিংস্র স্বভাবের হয়। কে আপন কে পর এটা বোঝার বোধও তাদের নেই। যারা তাদের এত যত্ন-আত্তি করে, সুযোগ পেলে এই নির্বোধগুলো তাদেরকেও আক্রমণ করে বসে। তবে এরা কিন্তু সুযোগ পেলেই নির্ভাবনায় ঘুমায়। শীতকাল হচ্ছে এদের ঘুমানোর মৌসুম। এ সময় এরা জলে থাকে না, পাড়ে উঠে আসে।
কেন এই খামার?
অনেক কথাই তো বলা হলো। কিন্তু মাছ, মুরগী, গরু-ছাগলের খামার করা ছেড়ে কুমিরের খামারটি কেন করা হল তা তো বলা হল না। শোন তবে, এই খামারটি করা হয়েছে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। কুমিরের চামড়া কিন্তু অনেক দামি। এই চামড়া দিয়ে ব্যাগ, জুতাসহ অনেক দামি জিনিস তৈরি করা হয় এবং বিদেশে রপ্তানী করা হয়। এছাড়া কুমিরের মাংস, হাঁড়, দাঁত সবকিছুই দামী। এক কথায় কুমিরের কোন কিছুই ফেলনা নয়। কুমিরকে বলা হয় গোল্ড আয়রন অর্থাৎ ‘সোনালী লোহা’। সেজন্যই যদি কুমির চাষ করা যায় তাহলে তো এটি অবশ্যই অনেক লাভজনক ব্যবসা।
একেকটি কুমির প্রায় একশ বছর বাঁচে। এর মাঝে এদের রোগ হয় এবং রোগ হয়ে মারাও যায় কুমির। কুমিরদের একটা রোগ হলো মারামারি রোগ। শুনেছেন এই রোগের নাম? আসলে এটা কোনো রোগ নয়। কোনো কোনো সময় দুটি কুমির মারামারি করে আহত হয় এবং এর ফলে যে ক্ষত হয় তা থেকে মরে যেতে পারে। আর প্রাকৃতির নিয়মে অর্থাৎ বয়স হয়ে গেলে তো মারা যায়ই। এরা খুবই হিংস্র স্বভাবের হয়। কে আপন কে পর এটা বোঝার বোধও তাদের নেই। যারা তাদের এত যত্ন-আত্তি করে, সুযোগ পেলে এই নির্বোধগুলো তাদেরকেও আক্রমণ করে বসে। তবে এরা কিন্তু সুযোগ পেলেই নির্ভাবনায় ঘুমায়। শীতকাল হচ্ছে এদের ঘুমানোর মৌসুম। এ সময় এরা জলে থাকে না, পাড়ে উঠে আসে।
কেন এই খামার?
অনেক কথাই তো বলা হলো। কিন্তু মাছ, মুরগী, গরু-ছাগলের খামার করা ছেড়ে কুমিরের খামারটি কেন করা হল তা তো বলা হল না। শোন তবে, এই খামারটি করা হয়েছে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে। কুমিরের চামড়া কিন্তু অনেক দামি। এই চামড়া দিয়ে ব্যাগ, জুতাসহ অনেক দামি জিনিস তৈরি করা হয় এবং বিদেশে রপ্তানী করা হয়। এছাড়া কুমিরের মাংস, হাঁড়, দাঁত সবকিছুই দামী। এক কথায় কুমিরের কোন কিছুই ফেলনা নয়। কুমিরকে বলা হয় গোল্ড আয়রন অর্থাৎ ‘সোনালী লোহা’। সেজন্যই যদি কুমির চাষ করা যায় তাহলে তো এটি অবশ্যই অনেক লাভজনক ব্যবসা।
কুমির ধরার কসরৎঃ
একটা বিষয়, যদি কুমির নিয়ে ব্যবসা করতে হয় তবে তো একে ধরতে হবে! কুমির তো খুবই হিংস্র প্রাণী, নিশ্চয়ই একে ধরতে অনেক হ্যাপা সামলাতে হয়! কিন্তু না, ভয় নেই। খুব মজার কৌশল আছে একে ধরার। প্রথমে দড়ির ফাঁস তৈরি করা হয়। এর পর কুমিরের মুখ সোজা করে উপর থেকে এই ফাঁস ফেলা হয়। দঁড়ি তার মুখে আটকে গেলে গিট্টু লেগে যায়। তখন একটা চটের বস্তা তার চোখের উপর ফেললে সে আর কিছুই দেখে না। কুমিরের একটা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তারা কোনো কিছু না দেখতে পেলে আর বাগড়া দেয় না। লক্ষী ছানার মতো চুপটি করে থাকে। আর তখন তাদেরকে সহজেই ধরে খাঁচাবন্দী করে নেয়া যায়।
কুমির সেই খামার দেখার জন্য নিশ্চয়ই এখনই চলে যেতে হচ্ছে সেখানে? তাহলে তো একবার সময় করে ঘুরে আসো সেখান থেকে। তবে একটা বিষয় বলা হয়নি। এই খামারে ঢোকার জন্য তোমাকে কিন্তু একটা টিকিট কাটতে হবে। টিকিটের মূল্য ২৫০ টাকা।
লেখকঃ মনির জামান।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
একটা বিষয়, যদি কুমির নিয়ে ব্যবসা করতে হয় তবে তো একে ধরতে হবে! কুমির তো খুবই হিংস্র প্রাণী, নিশ্চয়ই একে ধরতে অনেক হ্যাপা সামলাতে হয়! কিন্তু না, ভয় নেই। খুব মজার কৌশল আছে একে ধরার। প্রথমে দড়ির ফাঁস তৈরি করা হয়। এর পর কুমিরের মুখ সোজা করে উপর থেকে এই ফাঁস ফেলা হয়। দঁড়ি তার মুখে আটকে গেলে গিট্টু লেগে যায়। তখন একটা চটের বস্তা তার চোখের উপর ফেললে সে আর কিছুই দেখে না। কুমিরের একটা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তারা কোনো কিছু না দেখতে পেলে আর বাগড়া দেয় না। লক্ষী ছানার মতো চুপটি করে থাকে। আর তখন তাদেরকে সহজেই ধরে খাঁচাবন্দী করে নেয়া যায়।
কুমির সেই খামার দেখার জন্য নিশ্চয়ই এখনই চলে যেতে হচ্ছে সেখানে? তাহলে তো একবার সময় করে ঘুরে আসো সেখান থেকে। তবে একটা বিষয় বলা হয়নি। এই খামারে ঢোকার জন্য তোমাকে কিন্তু একটা টিকিট কাটতে হবে। টিকিটের মূল্য ২৫০ টাকা।
লেখকঃ মনির জামান।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
বচ,অনেক মজা পেলাম ।লেখাটা খুব সুন্দর হয়েছে । তবে এরকম আরো একটি লেখা পড়েছিলাম এখানে> http://muktomoncho.com/archives/2432
উত্তরমুছুনহুম ভাল... এই চাষ শুরু করতে পারলে ভালই হত... :D
মুছুনআমি এক জোরা কুমির দিয়ে শুরু করতে চাচ্ছি
উত্তরমুছুনএতে কত খরচ হতে পারে?? বিস্তারিত জানাতে পারবেন
আমার এই বিষয়ে তেমন গভীর কোন জ্ঞান নেই... কোন কৃষি বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করলে মনে হয় তা আপনার জন্যই ভাল হবে...
মুছুন