পৃথিবীর দীর্ঘতম ব্রিজঃ
পৃথিবীর দীর্ঘতম ব্রিজটি হচ্ছে চীনের কিংদাও হাইওয়ান। ২৬ দশমিক চার মাইল দৈর্ঘ্য নিয়ে এটিই এখন পৃথিবীর বৃহত্তম ব্রিজ। এই ব্রিজ পূর্ব চীনের শাংডং প্রদেশের কিংদাও শহরকে হুয়াং দাও জেলার সাথে যুক্ত করেছে। ৮দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে নির্মিত এই ব্রিজ তৈরি করতে সময় লেগেছে প্রায় চার বছর। কিংদাও হাইওয়ান ব্রিজ লন্ডনের টেমস নদীর ওপর নির্মিত টাওয়ার ব্রিজের চেয়ে ১৭৪ গুন বড়। তিন লাখ টন ওজনের মালবাহী জাহাজের ধাক্কায়ও টিকে থাকবে এই কিংদাও ব্রিজটি!
কিন্তু আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এ রেকর্ড ধরে রাখতে পারবে না এই ব্রিজটি কারণ চীনেই নির্মিত হচ্ছে হংকং ম্যাকাও ব্রিজ আর এটি নির্মিত হলে এটাই হবে পৃথিবীর দীর্ঘতম ব্রিজ।
পৃথিবীর দীর্ঘতম ব্রিজটি হচ্ছে চীনের কিংদাও হাইওয়ান। ২৬ দশমিক চার মাইল দৈর্ঘ্য নিয়ে এটিই এখন পৃথিবীর বৃহত্তম ব্রিজ। এই ব্রিজ পূর্ব চীনের শাংডং প্রদেশের কিংদাও শহরকে হুয়াং দাও জেলার সাথে যুক্ত করেছে। ৮দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে নির্মিত এই ব্রিজ তৈরি করতে সময় লেগেছে প্রায় চার বছর। কিংদাও হাইওয়ান ব্রিজ লন্ডনের টেমস নদীর ওপর নির্মিত টাওয়ার ব্রিজের চেয়ে ১৭৪ গুন বড়। তিন লাখ টন ওজনের মালবাহী জাহাজের ধাক্কায়ও টিকে থাকবে এই কিংদাও ব্রিজটি!
কিন্তু আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এ রেকর্ড ধরে রাখতে পারবে না এই ব্রিজটি কারণ চীনেই নির্মিত হচ্ছে হংকং ম্যাকাও ব্রিজ আর এটি নির্মিত হলে এটাই হবে পৃথিবীর দীর্ঘতম ব্রিজ।
পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশস্ত ব্রিজঃ
অস্ট্রেলিয়ার সিডনীতে অবস্থিত হারবার ব্রিজটিই হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশস্ত ব্রিজ। এই ব্রিজটির নির্মাণ কাজ ২৮জুলাই ১৯২৩ সাল শুরু হয়ে শেষ হয় ১৯ জানুয়ারি ১৯৩২ সালে। প্রায় নয় বছরের দীর্ঘ কাজ সমাপ্ত করে ১৯ মার্চ ১৯৩২ সালে এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ব্রিজটির দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১,১৪৯ মিটার বা ৩,৭৭০ ফুট। প্রস্থ হচ্ছে ৪৯ মিটার বা ১৬১ ফুট। উচ্চতা হচ্ছে ১৩৪ মিটার বা ৪৪০ ফুট।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনীতে অবস্থিত হারবার ব্রিজটিই হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশস্ত ব্রিজ। এই ব্রিজটির নির্মাণ কাজ ২৮জুলাই ১৯২৩ সাল শুরু হয়ে শেষ হয় ১৯ জানুয়ারি ১৯৩২ সালে। প্রায় নয় বছরের দীর্ঘ কাজ সমাপ্ত করে ১৯ মার্চ ১৯৩২ সালে এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ব্রিজটির দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১,১৪৯ মিটার বা ৩,৭৭০ ফুট। প্রস্থ হচ্ছে ৪৯ মিটার বা ১৬১ ফুট। উচ্চতা হচ্ছে ১৩৪ মিটার বা ৪৪০ ফুট।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত ব্রিজঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত ব্রিজটি হচ্ছে জাপানের আকাশি কাউইকো। এটিকে আবার পার্ল ব্রিজ নামেও সবাই চেনে। জাপানের কোবে শহর এবং আওয়াজি দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে এই বৃহৎ ব্রিজটি। এই ব্রিজ নির্মাণের আগে এই দীর্ঘ পথ ফেরিতে পাড়ি দিতে হতো। ১৯৫৫ সালে পারাপারের সময় ঝড়ে দুটি ফেরি ডুবে নিহত হয় ১৬৮ টি শিশু এবং আহত হয় বহু সংখ্যক মানুষ। এই হতাহতের ঘটনায় জনমনে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দেয় এবং জোরালো দাবী ওঠে যে এই স্থানে একটি সেতু নির্মাণের। পরে জাপান সরকার ১৯৮৮ সালে এই সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে এবং দীর্ঘ দশ বছর পর ১৯৯৮ সালের ০৫ এপ্রিল সেতুটি আনুষ্ঠানিক ভাবে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। এই দীর্ঘ ঝুলন্ত সেতুটি নির্মাণে মোট ব্যয় হয় ৫ বিলিয়ন ডলার। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৩৯১১ মিটার বা ১২৮৩১ ফুট। উচ্চতা ২৮২.৮ মিটার বা ৯২৮ ফুট।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত ব্রিজটি হচ্ছে জাপানের আকাশি কাউইকো। এটিকে আবার পার্ল ব্রিজ নামেও সবাই চেনে। জাপানের কোবে শহর এবং আওয়াজি দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে এই বৃহৎ ব্রিজটি। এই ব্রিজ নির্মাণের আগে এই দীর্ঘ পথ ফেরিতে পাড়ি দিতে হতো। ১৯৫৫ সালে পারাপারের সময় ঝড়ে দুটি ফেরি ডুবে নিহত হয় ১৬৮ টি শিশু এবং আহত হয় বহু সংখ্যক মানুষ। এই হতাহতের ঘটনায় জনমনে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দেয় এবং জোরালো দাবী ওঠে যে এই স্থানে একটি সেতু নির্মাণের। পরে জাপান সরকার ১৯৮৮ সালে এই সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে এবং দীর্ঘ দশ বছর পর ১৯৯৮ সালের ০৫ এপ্রিল সেতুটি আনুষ্ঠানিক ভাবে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। এই দীর্ঘ ঝুলন্ত সেতুটি নির্মাণে মোট ব্যয় হয় ৫ বিলিয়ন ডলার। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৩৯১১ মিটার বা ১২৮৩১ ফুট। উচ্চতা ২৮২.৮ মিটার বা ৯২৮ ফুট।
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যায়বহুল স্টেডিয়ামঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যায়বহুল স্টেডিয়ামটি হচ্ছে ইংল্যান্ডের 'Wembley Stadium' লন্ডনে অবস্থিত এই স্টেডিয়ামটিতে একসাথে প্রায় ৯০,০০০ মানুষ খেলা দেখতে পারে। ১.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি করা হয় এই স্টেডিয়ামটিকে।
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যায়বহুল স্টেডিয়ামটি হচ্ছে ইংল্যান্ডের 'Wembley Stadium' লন্ডনে অবস্থিত এই স্টেডিয়ামটিতে একসাথে প্রায় ৯০,০০০ মানুষ খেলা দেখতে পারে। ১.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি করা হয় এই স্টেডিয়ামটিকে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টেডিয়ামঃ
ব্রাজিলের রিও দি জানেরিও প্রদেশে অবস্থিত মারাকানা স্টেডিয়ামটি হচ্ছে সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম। ১৬ই জুন ১৯৫০ সালে এটি উন্মুক্ত করা হয়। এতে এক সঙ্গে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ খেলা দেখতে পারে।
ব্রাজিলের রিও দি জানেরিও প্রদেশে অবস্থিত মারাকানা স্টেডিয়ামটি হচ্ছে সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম। ১৬ই জুন ১৯৫০ সালে এটি উন্মুক্ত করা হয়। এতে এক সঙ্গে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ খেলা দেখতে পারে।
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলঃ
দুবাইয়ের ৭ তারা বুর্জ আল আরব হোটেলটি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে দামী হোটেল। ৭০টি ফ্লোর নিয়ে গঠিত এই হোটেলের মোট উচ্চতা হচ্ছে ৩২১ মিটার বা ১০৫৩ ফুট। টম রাইট অফ আটকিনসের আর্কিটেক্ট করা এই হোটেলটিতে এক রাত থাকতে হলে কমপক্ষে ১০০০ ডলার গুনতে হবে।
দুবাইয়ের ৭ তারা বুর্জ আল আরব হোটেলটি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে দামী হোটেল। ৭০টি ফ্লোর নিয়ে গঠিত এই হোটেলের মোট উচ্চতা হচ্ছে ৩২১ মিটার বা ১০৫৩ ফুট। টম রাইট অফ আটকিনসের আর্কিটেক্ট করা এই হোটেলটিতে এক রাত থাকতে হলে কমপক্ষে ১০০০ ডলার গুনতে হবে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইনডোর সুইমিংপুলঃ
জাপানের মিয়াজাকি শহরের সিগাইয়া নামক এলাকায় অবস্থিত ওশেন ডোম হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সুইমিংপুল। প্রায় ৫ একর জায়গা নিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে।
জাপানের মিয়াজাকি শহরের সিগাইয়া নামক এলাকায় অবস্থিত ওশেন ডোম হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সুইমিংপুল। প্রায় ৫ একর জায়গা নিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদটির নাম হচ্ছে 'Shah Faisal' মসজিদ। পাকিস্থানের ইসলামাবাদে এটি অবস্থিত। প্রায় ৫৪০০০ স্কয়ার ফিট জায়গা জুড়ে এর অবস্থান। এটি তৈরিতে প্রায় ১২০ মিলিয়ন ইউএস ডলার ব্যয় হয়। এই মসজিদে একসঙ্গে প্রায় ১ লাখ মানুষ প্রার্থনা করতে পারে। এ ছাড়া মসজিদ সংলগ্ন খোলা জায়গায় আরো প্রায় ২ লাখ মানুষ নামাজ পড়তে পারে। পুরো মসজিদ এলাকার আয়তন ৪৭ একর। এর মধ্যে ভেতরের অংশের আয়তন ১.১৯ একর।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদটির নাম হচ্ছে 'Shah Faisal' মসজিদ। পাকিস্থানের ইসলামাবাদে এটি অবস্থিত। প্রায় ৫৪০০০ স্কয়ার ফিট জায়গা জুড়ে এর অবস্থান। এটি তৈরিতে প্রায় ১২০ মিলিয়ন ইউএস ডলার ব্যয় হয়। এই মসজিদে একসঙ্গে প্রায় ১ লাখ মানুষ প্রার্থনা করতে পারে। এ ছাড়া মসজিদ সংলগ্ন খোলা জায়গায় আরো প্রায় ২ লাখ মানুষ নামাজ পড়তে পারে। পুরো মসজিদ এলাকার আয়তন ৪৭ একর। এর মধ্যে ভেতরের অংশের আয়তন ১.১৯ একর।
পৃথিবীর সবচেয়ে প্যাচালো ফ্লাইওভারঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে প্যাচালো ফ্লাইওভার রয়েছে আমেরিকার টেক্সাস প্রদেশের ডালাসে। ১০টি হাইওয়ে এসে নিজেদের মাঝে ইন্টার চেঞ্জ করেছে এই প্যাচালো ফ্লাই ওভারের মাধ্যমে।
পৃথিবীর সবচেয়ে প্যাচালো ফ্লাইওভার রয়েছে আমেরিকার টেক্সাস প্রদেশের ডালাসে। ১০টি হাইওয়ে এসে নিজেদের মাঝে ইন্টার চেঞ্জ করেছে এই প্যাচালো ফ্লাই ওভারের মাধ্যমে।
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মূর্তিঃ
পৃথিবীর সর্বোচ্চ উঁচু মূর্তিটি হচ্ছে 'Christ The Redeemer Statue' এটি ব্রাজিলের 'Rio de Janeiro' শহরে অবস্থিত।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ উঁচু মূর্তিটি হচ্ছে 'Christ The Redeemer Statue' এটি ব্রাজিলের 'Rio de Janeiro' শহরে অবস্থিত।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হোটেলঃ
আমেরিকার লাস ভেগাসের 'MGM Grand Hotel' হোটেল হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হোটেল। ১৯৭৫ সালে ৭১৪ টি রুম নিয়ে এই হোটেলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে তাদের রুম সংখ্যা হচ্ছে ৬,৮৫২টি!
আমেরিকার লাস ভেগাসের 'MGM Grand Hotel' হোটেল হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হোটেল। ১৯৭৫ সালে ৭১৪ টি রুম নিয়ে এই হোটেলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে তাদের রুম সংখ্যা হচ্ছে ৬,৮৫২টি!
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিল্ডিং:
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিল্ডিং হচ্ছে দুবাইয়ের বুর্জ খালিফা। ১.৫ বিলিয়ন ব্যয়ে নির্মিত এই বিল্ডিংয়ের উচ্চতা হচ্ছে ৮২৮ মিটার। ৪ জানুয়ারী ২০১০ সালে এটি উদ্বোধন করা হয়। এতে এক সঙ্গে প্রায় এক লক্ষ মানুষ বাস করতে পারবে!
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিল্ডিং হচ্ছে দুবাইয়ের বুর্জ খালিফা। ১.৫ বিলিয়ন ব্যয়ে নির্মিত এই বিল্ডিংয়ের উচ্চতা হচ্ছে ৮২৮ মিটার। ৪ জানুয়ারী ২০১০ সালে এটি উদ্বোধন করা হয়। এতে এক সঙ্গে প্রায় এক লক্ষ মানুষ বাস করতে পারবে!
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী জাহাজঃ
'Royal Caribbean International' এর মালিকানাধীন 'Freedom of the Seas' হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী জাহাজ। প্রায় ৫০০ মিলিয়ন পাউন্ডে তৈরি এই জাহাজটি ৩৬৩৪ জন যাত্রী আর ১৩৬০ জন ক্রু নিয়ে সমুদ্র বক্ষে চলাচল করতে সক্ষম। ১,১১১.৯ ফুট বা ৩৩৮.৯১ মিটার দীর্ঘ এই জাহাজে ১৫টি প্যাসেঞ্জার ডেকসহ এর মোট ডেক হচ্ছে ১৮টি। ওয়াইফাই ইন্টারনেট সুবিধাসহ এতে রয়েছে ৩টি সুইমিংপুল, একটি ওয়াটার পার্ক, বার, ক্যাসিনো, রেস্টুরেন্ট, আইসক্রিম কর্নার, বাস্কেটবল কোর্ট, মিনি গলফ কোর্স ইতাদি।
'Royal Caribbean International' এর মালিকানাধীন 'Freedom of the Seas' হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী জাহাজ। প্রায় ৫০০ মিলিয়ন পাউন্ডে তৈরি এই জাহাজটি ৩৬৩৪ জন যাত্রী আর ১৩৬০ জন ক্রু নিয়ে সমুদ্র বক্ষে চলাচল করতে সক্ষম। ১,১১১.৯ ফুট বা ৩৩৮.৯১ মিটার দীর্ঘ এই জাহাজে ১৫টি প্যাসেঞ্জার ডেকসহ এর মোট ডেক হচ্ছে ১৮টি। ওয়াইফাই ইন্টারনেট সুবিধাসহ এতে রয়েছে ৩টি সুইমিংপুল, একটি ওয়াটার পার্ক, বার, ক্যাসিনো, রেস্টুরেন্ট, আইসক্রিম কর্নার, বাস্কেটবল কোর্ট, মিনি গলফ কোর্স ইতাদি।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী বাসঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী বাসটি হচ্ছে 'Neoplan Megashuttle' এর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১৫ মিটার। প্রস্থ হচ্ছে ২.৫ মিটার উচ্চত ৪ মিটার। ৯৫টি সিট নিয়ে মোট ১৭০ জন যাত্রী সহ এটি চলতে পারে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী বাসটি হচ্ছে 'Neoplan Megashuttle' এর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১৫ মিটার। প্রস্থ হচ্ছে ২.৫ মিটার উচ্চত ৪ মিটার। ৯৫টি সিট নিয়ে মোট ১৭০ জন যাত্রী সহ এটি চলতে পারে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমানঃ
এন্টোনোভ ২২৫ এর্মরিয়া বিমানটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমান। সৌভিয়েত ইউনিয়ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ও সৌভিয়েত এন্টোনোভ ডিজাইন ব্যুরো এই বিমানটি তৈরি করে। মূলত এই বিমানটি বড় সাইজের কন্টেইনার, সামরিক রশদ বহন করে যা একত্রে বহন করা অন্য বিমানের পক্ষে সম্ভব নয়।
এন্টোনোভ ২২৫ এর্মরিয়া বিমানটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমান। সৌভিয়েত ইউনিয়ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ও সৌভিয়েত এন্টোনোভ ডিজাইন ব্যুরো এই বিমানটি তৈরি করে। মূলত এই বিমানটি বড় সাইজের কন্টেইনার, সামরিক রশদ বহন করে যা একত্রে বহন করা অন্য বিমানের পক্ষে সম্ভব নয়।
- দৈর্ঘ্যঃ ২৭৫,৬ ফুট
- উচ্চতাঃ ৫৯,৩০ ফুট
- পাখার আয়তনঃ ৯৭৪৩,৭ বর্গফুট
- কার্গোর আয়তনঃ ৪৬০,০০ ঘনক্ষেত্র ফুট
- ওজনঃ ২৮৫,০০০ কেজি
- মালামাল ধারন ক্ষমতাঃ ৬৪০,০০০ কেজি
- ইঞ্জিনঃ ৬টি (প্রতিটি ২২৯,৫০ নিউটন ক্ষমতা সম্পন্ন)
- সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায়ঃ ৮৫০ কিঃমিঃ
- উড্ডয়ন উচ্চতাঃ ৩৬,১০০ ফুট
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরুঃ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরুর নাম হল চিলি। গরুটির বয়স মাত্র ৯ বছর। এর ওজন হচ্ছে ১.২৫ টন!
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরুর নাম হল চিলি। গরুটির বয়স মাত্র ৯ বছর। এর ওজন হচ্ছে ১.২৫ টন!
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুটবলঃ
ইতালির একটি শহরে প্রদর্শনীর জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বড় একটি ফুটবল তৈরি করা হয়েছে।
ইতালির একটি শহরে প্রদর্শনীর জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বড় একটি ফুটবল তৈরি করা হয়েছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ব্যাটঃ
১২ই ফেব্রুয়ারী ২০১১ তে পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ ব্যাট উদ্বোধন করা হয় এবং এই ব্যাটটি বাংলাদেশে অবস্থিত। ১১১ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১২.৬ ফুট প্রস্থের এই ব্যাটটি এয়ারপোর্ট রোডের জিয়া কলোনি এলাকায় স্থায়ীভাবে বসানো হয়েছে। কাঠ, প্লাইউড, লোহার পাইপ ও অ্যাঙ্গেল এবং তন্তু ব্যবহার করে এই ব্যাটটি তৈরি করা হয়েছে। ৪০ জন লোকের ১৫ দিন সময় লেগেছে ব্যাটটি বানাতে। এর আগে ভারতের গান্ধী মিউনিসিপ্যাল স্টেডিয়ামে স্থাপিত বৃহত্তম ব্যাটটি ছিল ১০০ ফুট দৈর্ঘ্যের।
১২ই ফেব্রুয়ারী ২০১১ তে পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ ব্যাট উদ্বোধন করা হয় এবং এই ব্যাটটি বাংলাদেশে অবস্থিত। ১১১ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১২.৬ ফুট প্রস্থের এই ব্যাটটি এয়ারপোর্ট রোডের জিয়া কলোনি এলাকায় স্থায়ীভাবে বসানো হয়েছে। কাঠ, প্লাইউড, লোহার পাইপ ও অ্যাঙ্গেল এবং তন্তু ব্যবহার করে এই ব্যাটটি তৈরি করা হয়েছে। ৪০ জন লোকের ১৫ দিন সময় লেগেছে ব্যাটটি বানাতে। এর আগে ভারতের গান্ধী মিউনিসিপ্যাল স্টেডিয়ামে স্থাপিত বৃহত্তম ব্যাটটি ছিল ১০০ ফুট দৈর্ঘ্যের।
লেখকঃ অচেনা রাজ্যের রাজা।
সম্পাদনায়ঃ জানা অজানার পথিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন